রাবেয়াকে বাংলাদেশের মানুষ মনে হয়, রাবেয়ার চলে যাওয়াটাও এই বাংলার মানসিকতার শেকড়ে টান দিয়ে যায়।
রাবেয়া কেন চলে গেল?
তার চলে যাওয়াটাই কী নিয়তি ছিল?
শরীফ আকন্দ নিয়তিবাদী মানুষ ছিলেন। অথচ তার পড়াশোনা ছিল বিস্তর, আচরনেও নির্লিপ্ত। এই মাস্টার সাহেবকেও চলে যেতো হলো। মন্টু সেও চলে গেলো। হঠাৎ ইয়াসমিনের দেখা পেলাম, ভাবলাম, সে গন্ধ বিতরন করবে, ও মা ! সেও চলে গেল।
হুমায়ূন আহমেদ প্রথমে চরিত্রের প্রতি পাঠককে আগ্রহী করে তুলেন। তারপর পাঠকদের একটা ধাক্কা দেন, মানসিক ধাক্কা। পাঠক এই ধাক্কা সহ্য করার জন্য প্রস্তুত আছে কিনা এই ভাবনাটুকু তাঁর থাকে না। তিনি পাঠককে খুব ভালো করে বুঝতে পারেন, আর সে জন্যই হয়তো মন্টুর ফাঁসি কার্যকর হওয়ার প্রয়োজন বোধ করেন হুমায়ূন আহমেদ। ফলে নাহার ভাবীকে যেমন রুনুপরিবারের একজন মনে হয় তেমনী পাঠকের কাছে নির্মিত সমগ্র পারিবারিক বলয় চিরচেনা হৃদয়ঘেরা পরিবেশ হয়ে ওঠে-- আর এখানে হুমায়ূন আহমেদের শক্তি, নন্দিত নরকের শক্তি।
রাবেয়া কেন চলে গেল?
তার চলে যাওয়াটাই কী নিয়তি ছিল?
শরীফ আকন্দ নিয়তিবাদী মানুষ ছিলেন। অথচ তার পড়াশোনা ছিল বিস্তর, আচরনেও নির্লিপ্ত। এই মাস্টার সাহেবকেও চলে যেতো হলো। মন্টু সেও চলে গেলো। হঠাৎ ইয়াসমিনের দেখা পেলাম, ভাবলাম, সে গন্ধ বিতরন করবে, ও মা ! সেও চলে গেল।
হুমায়ূন আহমেদ প্রথমে চরিত্রের প্রতি পাঠককে আগ্রহী করে তুলেন। তারপর পাঠকদের একটা ধাক্কা দেন, মানসিক ধাক্কা। পাঠক এই ধাক্কা সহ্য করার জন্য প্রস্তুত আছে কিনা এই ভাবনাটুকু তাঁর থাকে না। তিনি পাঠককে খুব ভালো করে বুঝতে পারেন, আর সে জন্যই হয়তো মন্টুর ফাঁসি কার্যকর হওয়ার প্রয়োজন বোধ করেন হুমায়ূন আহমেদ। ফলে নাহার ভাবীকে যেমন রুনুপরিবারের একজন মনে হয় তেমনী পাঠকের কাছে নির্মিত সমগ্র পারিবারিক বলয় চিরচেনা হৃদয়ঘেরা পরিবেশ হয়ে ওঠে-- আর এখানে হুমায়ূন আহমেদের শক্তি, নন্দিত নরকের শক্তি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন