বৃহস্পতিবার, ৩০ মে, ২০১৯

দানে দানে পে লেখা হে

বাতাসের শব্দ কানের কাছে এসে ঘরের কথা বলে
মানুষের গান চড়ুই পাখির মতো একলব্য সত্যাগ্রহ

লাল আলো সামনে
সবুজ বাতি আরেকটু সামনে
পেছনের সিটে প্রজন্মের ডাক

সূর্য থেকে আজকের পৃথিবী, ধার্মিক বলবে অন্য কথা রূপকথার মতো তবু কানের কাছে ঘেনঘেন

সবুজ পাতার নিচে দোয়েলের দাম্পত্য
প্রজাপতি মারা গেলে কবর দিও ফুলে
হৃদয় মারা যায় হৃদয়ের অনিত্য ভুলে

সামনে ফুল
তার যথারীতি পেছনে হৃদয়ের ভুল
তার একটু সামনে সমবায় ডাহুক

কামুক ডাহুকের যৌবন জল গলাবাহিত স্রোত একদিন একদিন করে জন্ম দেয় পানাফুলদল-- ধার্মিক বলবে অন্য কথা

কদমফুল ধরতেই পারি না
প্রিয়তমা হাসতেই পারে না
ভোগের ইবাদত বসে ঘরে বাইরে মার্কেটে কিংবা প্রেমিকার একান্ত মনের ইচ্ছারুমে

মন ন বুঝে তুমি
মন ন বুঝায় আমি
আমাদের এখন ন বুঝার সমবায় কাল
তবু কানে যেন বাজে
দানে দানে পে লেখা হে খানেওয়ালাকা নাম
ট্রেন লেইট করে
ট্রেন লেইট করলেও স্টেশনে থাকা যাত্রীবাহী কাম

মা নু ষে র

মানুষ দেখবো বলে প্রায় চিড়িয়াখানায় যাই, গিয়ে দেখি জেলখানার মতো মানুষ যা দেয় তাই খায়,আমার মতো পশুরা মানুষকে চিড়িয়াখানায় বন্দী করেছে

বুধবার, ২৯ মে, ২০১৯

ব্যবসা

ব্যবসায়ী বউয়ের হাতে যখনই ছেলেটি পরে তখনই সে কসাই হতে বাধ্য, ব্যবসায়ী স্বামীর হাতে যখনই মেয়েটি পরে তখনই সে বিমর্ষ হতে বাধ্য। আমাদের ইদানিং ছেলেমেয়েরা কাপড়ের সৌন্দর্য দেখার আগে কাপড়ের ব্যান্ড মানে দাম দেখে। মানে এই জেনারেশন ব্যবসা  শেখার আগে ব্যবসায়িক হয়ে উঠে।

মানুষ পারে! মানুষ পারে বটে!!

পরিচিত এক পাগল ছিল। কারো সাথে কোনো কথা বলতো না। সকাল বেলা তার এলাকা থেকে আমাদের এলাকায় আসতো। আবার বিকাল বেলা তার এলাকা থেকে আমাদের এলাকায় আসতো। দিনে দুইবার তার আসা যাওয়া। কারো সাথে কোনো কথা বলতো না। আমার মতো শয়তানের হাড্ডিও তাকে ক্ষেপানোর চিন্তা করতে পারি নাই। কারন তার ব্যক্তিত্ব ছিল মারাত্মক রকমের উন্নত। অনেকটা শিক্ষকদের মতো। কাউকে ক্ষেপানোর জন্য ডেবিট ক্রেডিট একটা ব্যাপার লাগে। এই ব্যাপারটা তার মধ্যে ছিল না। তার মধ্যে ছিল তুমুল নীরবতা। দুনিয়ার কর্ম টর্ম লাভ লস হিসাব নিকাশ তার মাঝে ছিল না।

একদিন শুনি, পাগল মারা গেছে!
কয়েকদিন পরে শুনি, পাগলের নামে মাজার হয়ে গেছে!!

যে পাগল দুনিয়ার কোনো প্রকার হিসাব নিকাশের ধারে কাছে ছিল না, দুনিয়ায় মানুষ তাকেই নিজেদের দুনিয়াবি কাজে ব্যবহার করে নিলেন। মানুষ পারে! মানুষ পারে বটে!!

এবার আসি আসল কথায়। হিমুকে আমার ভালো লাগে। হুমায়ুন আহমেদের হিমুর কথা বলছি। ভালো লাগে কারন হিমুর পকেট নাই। হিমু সংগঠন করে না। হিমুর সংগঠনের নাম "পৃথিবীর সমস্ত মায়া ত্যাগ করা"।

অথচ আজকাল পকেটহীন হিমুর নামে পকেটওয়ালা বাহিনি তৈরি হচ্ছে, সংগঠনবিরোধী হিমুর নামে সংগঠনপ্রিয় কার্যনির্বাহী কমিটি নির্মান লাভ করছে। মানুষ পারে! মানুষ পারে বটে!!

রবিবার, ২৬ মে, ২০১৯

বাপ

নিজের বাপের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনলে যত্রতত্র বাপ পাতাতে হয় না

শুক্রবার, ২৪ মে, ২০১৯

প্রকাশক

প্রকাশক আসলে বই বের করতে জন্মগ্রহন করেন নাই, প্রকাশক জন্মগ্রহন করেছেন ব্যবসা করতে, ব্যবসা না করলে তিনার দোকান যে বন্ধ হয়ে যাবে, তাই  লেখক খোঁজা তার কাজ নয় প্রোডাক্ট খোঁজা তার কাজ। যত দিন যাচ্ছে আল্লার অশেষ রহমতে বাংলাদেশের প্রোডাক্ট বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরম করুনাময় অসীম দয়ালু আল্লার অশেষ কৃপায় আগামী দিন এই প্রোডাক্ট আরও বৃদ্ধি পাবে। আমিন। প্রকাশক মানে দোকানদারের প্রতি আল্লার নেক নজর রয়েছে। সুতরাং দুশ্চিন্তার কোনো কারন নাই।

বুধবার, ২২ মে, ২০১৯

দেখার ইচ্ছা

দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন একটা পাখি ছিলে গাছের বাসায়
তোমাকে দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন তুমি একটা কান্না ছিলে ঝরনার মতো একদম
দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন একটা অপেক্ষা ছিলে দুই মিনিট  কিংবা বাসা থেকে প্রিয় গাছটার দূরত্বে
দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন মেঘলা আকাশে ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টির ঢেউ তারপর হুটহাট রিকসা
তোমাকে দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন একটা সন্ধ্যার ভেতর কথা নাকথার কুলাসকাস অথবা হাতেধরা নাধরা মাঝামাঝি অভ্যাস
দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন হঠাৎ করে বাসার সামনে উপস্থিত হওয়া
তোমাকে দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন আমাকে দেখে মিষ্টি হাসিটা দিতে না চেয়েও দিয়ে ফেলা
দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন স্পর্শ না করেও স্পর্শ করার তুমুল সুখে পাওয়া
তোমাকে দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন বাচ্চাদের মতো ঠোঁটে লাল লিপস্টিক দেয়া তারপর আমার চোখের দিকে একটু চেয়ে হেসে ফেলা
দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন বসন্তের পাতার মতো শিশু সরলতা তারপর মানব স্বভাব ভুলে গিয়ে পাখির মতো উড়াল দেয়া
তোমাকে দেখার ইচ্ছা জাগে খুব
যেমন সমুদ্রের বুকে নির্বাক পতাকা হয়ে পতপত কথা বলা
ইচ্ছা জাগে ইচ্ছা জাগে
শরৎ এলে কাঁশবনে আবার ভিজতে ইচ্ছা জাগে
বহুতলের তোমার শরীর জলডুবনে মানুষ লাগে

মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০১৯

সরকারি চাকর নয়, সেবক

যারা সরকারি চাকরি করে তারা কিন্তু এলিয়েন না, তারা আমাদের সমাজেরই মানুষ, তারাও সামাজিক জীব, তাদেরও ক্ষুধা পেলে খাবার চায়, তারাও সিনেমা দেখে কাঁদে। আপনার আমার মা যেমন পরিবারের গোছানোর কাজটি করে তারাও দেশটা গোছানোর কাজ করে। আপনার মা কিন্তু বা আপনার বাবা কিন্তু আপনার পরিবারের চাকর না। হ্যাঁ, মাবাবা যে পরিবারে সেবা দেন তার জন্য তারা কোনো দৃশ্যমান বিনিময় নেন না। তবে মনে রাখা ভালো বিনিময় একটি চক্রের নাম। প্রকৃতিতে প্রতিনিয়ত আদান প্রদান চলে।

মাটি কেন গাছ জন্ম দেন জানেন?

গাছ হলো মাটির সন্তান। মাটিরও খাবারের দরকার হয়। নতুবা মাটি মারা যাবে। গাছের মধ্যে দিয়ে মাটি প্রকৃতি থেকে খাবার সংগ্রহ করে। এইভাবে প্রকৃতির প্রত্যেক উপাদান প্রত্যেক উপাদানের কাছ থেকে কিছু নিয়ে থাকে কিছু দিয়ে থাকে।

আপনারা অনেকেই পুলিশকে খারাপ চোখে দেখেন। একবার ভাবুন ত এই খারাপ পুলিশ যদি একদিন না থাকে তাহলে? তাহলে প্রত্যেক ঘর হয়ে যাবে জেলখানা। কেউ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। আরেকটি বিষয়। আপনার হাতে এক অঞ্জলি ফুল নেন। তারপর রাখুন কয়েকটা ঘন্টা। দেখবেন ফুলের গন্ধ আপনার শরীরের অংশ হয়ে যাবে।  আবার পঁচা, আমপঁচাই রাখুন আপনার হাতে কয়েকঘন্টা। দেখবেন আপনি অতিষ্ঠ হয়ে যাবেন। এবার বলুন ডাস্টবিন মানের ক্রিমিনালদের সাথে আমাদের পুলিশ চব্বিশ ঘন্টা থাকে, তাদের মানসিক অবস্থা কেমন হবে!?  পুলিশ ত ভাই রোবট না, তারাও মানুষ। তারা ভাড়ার বিনিময়ে আপনার আমার দেশে কাজ করে না। তারাও এই দেশের নাগরিক।

সরকার কে?

সরকার হলো জনগনের সিদ্ধান্তের আয়না। সরকার হলো জনগনের প্রতিফলন। জনগন সচেতন হলে সরকার সচেতন হতে বাধ্য। শিয়ালের রাজা শিয়ালই হয়, সিংহ হয় না। লঙ্কাতে রাবনই থাকে, রাম থাকে না, রাম লঙ্কায় গেলে রাবন হতে বাধ্য।  আবার রাবন রামের রাজ্যে আসলে সীতাকে অগ্নিইক্ষাতে পাঠাতে বাধ্য। কারন রামের কাছে সীতা গুরুত্বপূর্ন, সাথে সাথে প্রজাদের ইচ্ছানুভূতিও গুরুত্বপূর্ন।

তাই সরকারি কর্মচারিকে চাকর বলার আগে একবার ভেবে দেখবেন আপনি তাদের মতো সেবক হতে পেরেছেন কিনা। সরকারকে গালি দেবার আগে একবার ভেবে দেখুন আপনিও কোথাও কোথাও সরকার। সরকার হিসাবে আপনি কতটা সত্যনিষ্ঠ দায়িত্ববান ভাবুন।

আমার এক বড় ভাই আক্ষেপ করে বলেন এই জাতিকে পরিবর্তন করা যাবে না। কারন তিনি ভেবেই পান না পরিবর্তনের কাজটা কোথা থেকে শুরু করবেন। তিনি ভেবে পাবেনও না। কারন পরিবর্তনটা যে নিজ থেকে শুরু করতে হবে তা তিনি জানেন না। আমরা আসমানে ছেপ দিতে দিতে নিজের শরীরকে কাদা করে ফেলেছি।

সোমবার, ২০ মে, ২০১৯

আলোতাস

বিড়াল ভালোবাসা প্রকাশ করে কামড় দিয়ে, বিড়ালের ভালোবাসাকে স্বীকার করি কিন্তু বিড়ালের কামড়কে অস্বীকার করি

নী ল

পরিনিত আকাশের মতো তুমি নীল ছড়াও

বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯

শয়তান

মানুষ 'শয়তান' বলে গালি দিতে দিতে শয়তানের দায়িত্ব কমিয়ে দিচ্ছে

বি জ্ঞা প ন

বিজ্ঞাপন খুব ভালো ব্যাপার । বিজ্ঞাপন আছে বলে পৃথিবী টিকে আছে এমন কথা অনেক মহা জ্ঞানী বলতেই পারে। মহা জ্ঞানীরা বিজ্ঞাপনের নব নব পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। দেখলাম এমন এক বিজ্ঞাপন পদ্ধতি। পদ্ধতিটি পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম।  পৃথিবীর অনেক কিছুই আমার কাছে প্রথম মনে হয়। বিপুলা এই পৃথিবীর কতটুকু জানি!

আসল কথায় আসা যাক। মানে বিজ্ঞাপনের কথা বলছি। সুন্দর ব্লাউজ আর শাড়ি পরে মেয়েটি বসা, ছেলেটি পাঞ্জাবি পরে মেয়েটির পেছনে দাঁড়ানো।

ভাবলাম শাড়ি-পাঞ্জাবির বিজ্ঞাপন। কিন্তু না। তারা নব দম্পতি। একজন চাকরি করে সরকারি ব্যাংকে আর অন্যজন রাষ্ট্রীয় পুলিশে। প্রস্তুতি শাখা কলেজের ফাউন্ডার জানতে পারে তারা ছিল তার কলেজের স্টুডেন্ট। ফাউন্ডার সাব ভাবলেন এই সুযোগ! কলেজের সুনাম বৃদ্ধি করা যাবে। সাথে সাথে রাস্তার মোড়ে এই সফল দম্পতির ছবি বড় করে বিজ্ঞাপন করে দিলেন, নিচে সবুজ কালিতে বোল্ড করে লিখে দিলেন " প্রস্তুতি শাখা কলেজের সাবেক স্টুডেন্ট ও সফল দম্পতি"। ছবিতে মেয়েটির ও ছেলেটির  হাতের কাছে পদমর্যাদা লেখা।

আরেকটি রাস্তার মোড়ে দেখি দুটি  কিউট ডিউট বাচ্চার ছবি। বাচ্চা দুটি খুবই কিউট। প্রস্তুতি শাখা কলেজের ফাউন্ডার কেন দুটি কিউট বাচ্চাকে রাস্তার মোড়ে ঝুলিয়ে দিলেন বুঝতে পারলাম না। তারপরও বোঝার চেষ্টা করি। খুব ভালো করে তাকিয়ে দেখি লম্বালম্বিভাবে লেখা "শিশুর প্রতি নজর রাখুন, সেও হতে পারে পারিবারিক ধর্ষনের শিকার"।

পরে খবর নিয়ে জানতে পারি এই বাচ্চা দুটিও প্রস্তুতি শাখা কলেজের কোনো এককালে পরা স্টুডেন্টের সন্তান। অবাক হলাম এইভেবে যে প্রস্তুতি শাখা কলেজের ফাউন্ডার কেন বলেনি " আমাদের কলেজে যারা পড়াশোনা করে তাদের শতভাগ মেধাবী সন্তান জন্মের নিশ্চয়তা আমরা দিয়ে থাকি, মেধাবী না হলেও কিউট ত হবেই"।

বাচ্চা দুটির কিউট ভাব থেকে চোখ সরাতে পারছিলাম না, মন সরাতে পারছিলাম না প্রস্তুতি শাখা কলেজের ফাউন্ডারের মাথার কারুকার্য থেকে -- কত সুন্দর করে তিনি বিজ্ঞাপনের নামে মানুষের ঘাম বিক্রি করে দিতে পারেন....

শুক্রবার, ১০ মে, ২০১৯

স্মৃতি বড্ড বেহায়া

স্মৃতি বড্ড বেহায়া
বারবার মগজে ভাসে চরের মতো
একফালি রোদ এসে কুয়াশার পাশে বসে
বিরাট এক বন্যা হয় দেশে দেশে

এই যে এই দেশের মানুষ চোখের বাইরে কিচ্ছু দেখে না
লুটপাট হচ্ছে আকাশ
লুটপাট হচ্ছে বাতাস
লুটপাট হচ্ছে কিস্তির চাল
লুটপাট হচ্ছে প্রিয়তমার নদীপাতা আঁচল

স্মৃতি কেবল ভেসে উঠে বারবার চোখের ভেতর মনের ভেতর সবুজ পথের বাঁকে এক কন্বের ইচ্ছার ভেতর
মুখ বন্ধ করে থাকলেই ইবাদত
মুখ খুললেই শহীদ
কারেন্ট জালে বনসাই করা কৃষ্ণচন্দ্রের বাড়ি
দূরে গিয়ে সুখে থাকলে ভালো
কাছে এসে কষ্ট পেলে ভালোর বদনাম

বৃষ্টি হলে গাছ ত জল পাবেই
রাজাদের প্রার্থনা কবুল হলেও সুন্দর আলী কানাডায় যাবে না
সুন্দর আলী জেলে মানুষ মাচোজীবন তার 
বিপ্লবীরা নিরাপদ বাক্যে কথা বলে যেন সহমত আর সংহতির বাজার
বেঁচে থাকার লোভ
স্মৃতি বড্ড বেহায়া সমাজ টমাজ বুঝে না
কেবল প্রেম দেখায় কেবল কাম দেখায়

বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০১৯

চা ম ড়া

অনেকে চামড়া বিক্রি করে লেখক সাজে, একসময় তাদের চামড়া সস্তা হয়ে যায় তখন তাদের লেখাও আর আসে না

বুধবার, ১ মে, ২০১৯

:!:!:!:

ছোট্ট দুটি পাখা নিয়েও বড় পাখিটা উড়তে পারে কারন 'পাখি উড়তে পারবে না' তা বলার জন্যে কোনো মানুষ পাখিপরিবারে নাই

গা লি

গালি দিতে গলা লাগে, ভালোবাসতে লাগে মন