শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৭

আমরা

কোনো একজন একশ মিটার গতিতে দৌঁড় দিলে অন্যরা চারশ মিটার গতিতে লোকটিকে থামানোর চেষ্টা করে। এটা হলো বাংলাদেশ। অথচ দুইশত মিটার গতিতে দৌঁড় দিয়ে লোকটিকে অতিক্রম করা যায়। আমরা আসলে অতিক্রম করতে চাই না, অতিক্ষতি করতে চাই। 

বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৭

গম আছি আই বাবু

অনেক শব্দের ভীড়ে রোদ নামে তাপের পেরেক মারে হৃদয়ে হৃদয়ে। হৃদয়ের অপচয়।

অনেক নীরবতার ভীড়ে কুয়াশা নামে হিমানী আমেজে জমে আসে হৃদয়। হৃদয়ের অপচয়।

মাধ্যমিক জীবন আনন্দ অনেক। বসন্তের দেশে পীড়িত নয় ফুল, নদী যত বড় তত বিখ্যাত নয় কাগজের বর্ষা,আষাঢ় মাস।

আমাদের বাড়ির উপর দিয়ে তেইসা বয়সী রাইতে ডানাওয়ালা ফুরি সাই সাই কইরা উইরা যায়। আকাশের দিকে তাকাই, বাতাসে চোখ লাগাই, আকাশ দেখা গেলেও ফুরি ন দেখা যায়। হৃদয়ের অপচয়।

হুনছি ফুলের গন্ধে রোজ রাইতে ফুরি নেমে আসে মাটির কাছে-- এই লোভে হাসনাহেনা ফুলফাঁদ পাতি আমার ঘরের সামনে, ফুলের গন্ধে সাপ আসে ফুরি ন আসে বেবাগ। হৃদয়ের অপচয়।

গম আছি আই এই হতা আই ক্যামনে কমু বাবু,জলিমা গেল জল আনতে আর বাড়ি ন আইয়ে, দিনে রাইতে জোয়ার আহে, আমার জলিমা আহে নাতো আর, চোখের জল বাতাসে মিশে গেলে রাখাল ছেলের বুকে নামে গোধূলী হলুদ। হৃদয়ের অপচয়।

অপচয় অবচয়ের এ্যাকাউন্ট ওপেন করে পৃথিবীর চোখে রাতকানা রোগ, প্রেমিকার হৃদয়ে অপূর্ব এক টিয়া পাখির ঠোঁট।

বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭

লেজ আর ন চাই

কোনোদিন আম্মারে মা কিংবা আম্মু কিংবা মামি, মাম, মাম্মি বলতে পারি নাই। আম্মারে আম্মা বলেই শান্তি। টিভির মানুষেরা আম্মারে মা বলতো। আমিও কয়েকবার চেষ্টা করছি কিন্তু পারি নাই।

আম্মাজান ছবিতে আমাদের মান্না ভাই মুখভরে আম্মা ডাক দিয়েছিল। হে দিন থেইক্যা মান্না ভাইরে খুব আপন আপন লাগে। ঢাহা শহর থেকে যারা আমগো গ্রামে ইদেটিডে বেড়াইতে যাইতো তাগো সন্তানরা দেখতাম মারে মাম্মি মাম্মি ডাহে বাড়ি উজানে তুলে ফেলত। শহুরে মানুষের রঙের ডিব্বা, ভাষায় ডিব্বা দেখেশুনে আমার নিজের উপর মায়া হতো। এখন? তাদের উপর উপর মায়া হয়।

গ্রামের মানুষ শহুরে হওয়ার জন্য প্রথমে ভাষার মধ্যে লেজ লাগায়, তারপর আচরনের মধ্যে লেজ লাগায়, তারপর শরীরের চেয়ে লেজ বড় হয়ে যায়। আমি আম্মারে আম্মাই বলতে চাই, যে লেজ কেটে আমি মানুষ হয়েছি সেই লেজ আর না চাই সেই লেজ আর ন চাই।

বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭

উর্দু গীতিকার জাভেদ আখতারের পৃথিবী থেকে বাংলা পৃথিবী



In lamhon ke daaman mein,
Paakeza se ristey hain
Koi kalma mohabbat ka, dohratay farishtay hain

Khamosh si hain zameen, hairaan sa falak hai
Ek noor hi noor sa ab aasmaan talak hai
Nagme hi nagme hain jaagti soti fizaon mein
Husn hain saari adaon mein
Ishq hain jaise hawaon mein
Nagme hi nagme hain jaagti soti fizaon mein
Husn hain saari adaon mein
Ishq hain jaise hawaon mein

Kaisa yeh ishq hain, kaisa yeh khwab hain,
Kaise jazbaat ka umda sailaab hai?

Din badley, raatein badle, baatein badli,
Jeena ke andaaz hi badle hain

In lamhon ke daaman mein,
Paakeza se ristey hain
Koi kalma mohabbat ka, dohratay farishtay hain

সময়ের স্রোতে কিছু সম্পর্ক ভাসে
অনেক পবিত্র হৃদয় সেই সময়ে হাসে
ফেরেশতাও সেই সম্পর্কের কবিতা পড়ে

আকাশ বিস্মিত পৃথিবী নীরব হয়ে আসে
জমিনে আসমানে আলোয় আলোয় সাজে
নীরব হয়েছে সরব, সরব আরও সরব নীরব ঘরে
তোমার মায়াক্ষেপে আমার মন থাকে প্রেমে
বাতাসের পকেটে আমাদের প্রেম থাকে জমে

এ কেমন প্রেম?
এ কেমন ধ্যান?
এ কেমন আবেগ মনের প্রবাহে?

দিন রাত হয়, রাত দিন হয়, কথা ছায়া ফেলে, জীবন জীবনকে রেখে যায় দূরে, তবুও প্রিয় সম্পর্ক থাকে, তবুও প্রিয় সম্পর্ক থাকে সময়ের স্রোতে, ফেরেশতারা সেই সম্পর্কের কবিতা লেখে।

ফুলেশ্বর

আমার দেহ তোমার মনে
তোমার দেহ আমার মনে
আমার দেহ ফুল হলে
গন্ধ ফুলের তুমিবনে

মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৭

অ আ ক খ

গনতান্ত্রিক ঠোঁটে বিপ্লবের ঘাম
শিয়ালের পাঠশালায় মানুষের নাম

শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৭

হাসি

তোমার মুচকি হাসির পাঠশালায় আমি রোজ বর্নমালা শিখি

শীতের লাশ

শীতের লাশ বহন করি আমরা
লোকে আমাদের জীবিত বলে
তোমার ঠোঁটে লাল আনন্দ
চোখে কাজল
তোমার মাথায় লাল স্বপ্ন
কালো রাতে কালো মিয়া কালোর ঘাট প্রতিষ্ঠা করেছিল, তুমি বেশ হয়েছিলে, তোমার আনন্দে সূর্য সীমান্ত বেয়ে চলে গেছে দেশের ওপারে।

আমি এখন দেশ বলতে বুঝি তুমি
আমি এখন রাষ্ট্র বলতে বুঝি তুমি
আমি এখন পতাকা বলতে বুঝি তুমি

তুমি একটা সবুজের নিচে আমার পাতার কথা, আমার আলুপোড়া ঘ্রানের মিস্টি শব্দ, আমার কুয়াশাপ্রিয় রাস্তা।

নারদের জন্মকথা আমিও জানি, আমার আকাশেও উড়ে পাখিদের বাড়ি, কেবল হলুদ সন্ধ্যার দিকে মুখ ফিরে দেখি ভোরের আলোতে মেশানো রাষ্ট্র সভ্যতা সংবিধান নামে তাবিজ পানি। আমরা জনগন তাবিজ পানি খাই আর হুজুরের রোগ মুক্তির প্রানপন প্রার্থনায় উপাসনায় বসি মা দেবীর সুশীতল ছায়ায়।

শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭

তুমিআমি

তোমার অসুখ নিয়ে তুমি বড় সুখী
আমার সুখ নিয়ে আমি বড় দুঃখী

বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৭

যাদের স্বপ্ন বিক্রি হবে বলে

সিভিল সোসাইটির মানে তারা জানে না। তাদের চোখে নিজস্ব চোখ, তাদের মুখে নিজস্ব ভাষা, তাদের মনে নিজস্ব স্বপ্ন। ঝুনহির ফাঁকের মতো তাদের দুঃখ কষ্ট যন্ত্রনা।

হিজিমনি তাদের আনন্দ দিতে না পারলেও তাদের আনন্দ কেড়ে নিবে ধীরে ধীরে। একদিন তাদের স্বপ্নের ফাঁক দিয়ে  সিভিল সোসাইটি টাপুর টুপুর পড়তে থাকবে। তাদের নিজস্ব স্বপ্নের ঘর ভিজে যাবে পরবাসী স্বপ্নে। তারা তখন নিজেদের বিজয় দিবস উদযাপন করবে পরবাসী স্বপ্নে পরবাসী সুরে পরবাসী কল্পনায়।

এমন সরিষা ফুল বিকালে শিশুটি যাবে চরে। ঘাস কাটবে। ঘাস বাড়িতে আসবে। বাড়িতে গাভী সবুজ ঘাস খাবে। গাভী দুধ দিবে। দুধ বিক্রি হবে সকালের বাজারে। বাজার থেকে শিশুটির বাবা কিনে আনবে আনাইচ তরকারি চাল ডাল। ঘরে রান্না হবে। তারপর তার ক্ষুধার্ত মুখ পাবে খাবার।

শিশুটি প্রতিদিন স্বপ্ন দেখে ভালো কিছু খাবারের। আর রাষ্ট্র প্রতিদিন শিশুর খাবার কেড়ে নেওয়া স্বপ্নে বিভোর।

মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৭

এক ঘন্টা পর পরীক্ষার হলে গেলাম

এ নিয়ে আমার জীবনে এমন ঘটনা দ্বিতীয়বারের মতো ঘটে গেল।

প্রথমবার ঘটেছিল যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে এডমিশন দিতে আসলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবো বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম নতুবা পড়াশোনা করবো না। তাই ফর্ম কেটেছিলাম একটাই। বিজনেস ফ্যাকাল্টিতে আমার সিট পড়ে। কিন্তু সিট খুঁজে পেতে পেতে পনেরো মিনিট গত হয়ে যায়। এক ঘন্টার পরীক্ষার মধ্যে যদি পনেরো মিনিট গত হয়ে যায়, তাও আবার এগারো তলায় সিঁড়ি বেয়ে ওঠতে হয় তাহলে কী অবস্থা হবে!

কর্তব্যরত টিচার হয়তো ভেবেছিলেন আমার কোনো সময়জ্ঞান নেই। ইশ্বর টিচারের ভাবনায় একটা বড় রকমের অট্টহাসি দিয়েছিলেন আমি নিশ্চিত। কারন ইশ্বর আর আমি জানি সময়ের সুক্ষ্ম থেকে সুক্ষ্ম হিসাব কেমন করে আমি মেনে চলি ....

আজ মঙ্গলবার। শুক্রবারে পরীক্ষা হয়েছিল দুইটা ত্রিশ মিনিটে। আমি ভাবছি আজকেও দুইটা ত্রিশ মিনিটে। দুইটার দিকে আস্তে আস্তে পরীক্ষার হলের দিকে যাচ্ছি। আমি সাধারনত পরীক্ষার হলে যাই দশ মিনিট আগে। পকেটে থাকে চকলেট। পরীক্ষা দেই আর চকলেট কডর কডর খাই। আমার পাশের তারা চকলেট চাই কিন্তু আমি দেই না, লালুস দেখাই, খুব মজা পাই।

সিঁড়ি বেয়ে পরীক্ষার হলের দিকে যাচ্ছি। সিঁড়ি ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। আমি কী খুব আগে চলে আসলাম?

ওমা! পরীক্ষা শুরু হয়ে গেছে একটা ত্রিশ মিনিটে, মাথায় একটা পাথর যেন পড়লো!

আস্তে করে খাতা প্রশ্ন নিলাম। ভীস্মদেব স্যার আস্তে আস্তে আমার কাছে আসলেন, আমার কানের কাছে মুখ রাখলেন, তারপর আস্তে আস্তে বললেন, "কোনো সমস্যা নাই বাবা, সময়টা ভাগ করে নাও, তুমি পারবে।"

'তুমি পারবে' কথাটা জাদুর মতো আমার
মনে কাজ করতে আরম্ভ করে। আমি ভুলে গেছি এক ঘন্টা পরে আমি পরীক্ষা দিতে আসছি।

পাঁচ নং প্রশ্ন মানে শেষ প্রশ্ন লিখছি, হাতে আছে এক ঘন্টা। বিভাগের HOD ভীস্মদেব চৌধুরী স্যার আবার আমার কাছে আসলেন।

প্রশ্ন সব লিখতে পেরেছো?

জ্বি স্যার। শেষ প্রশ্ন লিখছি।

স্যারের মুখে হাসি। আমার মুখে ও মনে হাসি।

আমার মুখেমনে আনন্দ এই জন্য যে  আমি জানতে পেরেছি আজ আবার  নতুন করে একজন শিক্ষক আর একজন ছাত্রের সম্পর্ক  কোথায় এবং তা কত শক্তিশালী ....

শনিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৭

অনেক মানুষের নাম মধু

শব্দের ছায়া দেখে পাখিদের ঘর আঁকে মানুষ
আকাশে বিমান উড়ে
আকাশে মেঘ উড়ে
আকাশে আকাশ উড়ে
পলাতক প্রেম এসে নির্মান করে সংসার
অনেক কথার বাহার
ফুল কিন্তু চোখের সামনেই থাকে
গলিত সূর্যের হাতে সন্ধ্যার বাজার বসে, মানুষ বড়ই নিষ্পাপ, আজাইরা কাজের মতো নিষ্পাপ।

মধুপুর গ্রামে আজও কোনো মধুর চাষ দেখি নাই, মধুর চাষ হয়েছিল বলে মনে পড়ে না কিংবা ইতিহাসও নেই, তারপরও  গ্রামটির নাম মধুপুর।

অনেক মানুষের নাম মধু চা বিক্রি করে সাথে হয়তো চিনি নয়তো খেঁজুর গুর। যাক, নামে কী আসে যায়। নামের গুনে কত বদনাম আকাশের চাঁদে!

ককপীঠে বাতাস থাকে, ককপীঠে থাকে কিছু ঘুম কিছু বিশ্রাম। মৃত পুকুরের আগাছায় পরগাছার সন্যাস, চলক স্কিনের পেছনে হাত পেতে থাকে মাস্টার শটের কারসাজি, অনেক খেলার পর গল্পের নামে কেবলই ছায়াবীথিকার লম্বা হাত। পৃথিবীও বড় মানুষ, আমরা সেই মানুষের পোকা, বাতাসে ঘুরপাক খায় 'প্রবেশের নিজ সময়' 'দরজা বন্ধের' টুসটাস শব্দ।

মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৭

বন্ধু গেলা রে

বন্ধু গেলা রে
গেলা বন্ধু রাইখা আমায় আন্ধারে (২)

পূর্ণিমা রাতে তোমার হাতে
বকুল ফুলের মালা
মেঘনার তীরে আন্ধার ঘরে
আমি যে একেলা
মনে ব্যাথা
মুখে নাই কথা
চোখে ঝরে অঝোর ধারা

পাখি ডাকে আগের মতো
গাছে বসে গানপাখি
উদাস নদী বৈঠা চালায়
নৌকাতে নাই মনমাঝি
আকাশ ভরা শুধু তুমি
পাখির ডানায় এই আমি

বন্ধু গেলা রে
গেলা বন্ধু রাইখা আমায় আন্ধারে (২)

সোমবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৭

আমরা সবাই আমাদের মতো থাকতে চাই

একটা শব্দের পর আরেকটি শব্দ, একটি ভাবের গর্ভে আরেকটি বান, তারপর কলা গাছ আরও সবুজ হয়ে সমাজের পিলার, স্বপ্নযাত্রা আজকাল নদী হয়ে গ্যাছে,বিশাল নদী, আমেনার মা এখন ভয় পায়, অনেক ক্ষমতা নিয়েও আমানের মা ভয় পায়, আসমানে মেঘ নাই, নীল রঙের একটা শাড়ি সিস্টেম শেখাতে সূর্যের আত্মীয় নামে নেমে আসে পৃথিবীর মিছিলে, ঘরের জানালায় সবুজ মাঠ, রুপালি চাঁদ নাচতে থাকে মনের গ্রীনল্যান্ডে, রাস্তা বেয়ে কতিপয় হাত নৃত্য করে।

সবাই কেমন সবার মতো চলতে চায়
সবাই কেমন সবার মতো বলতে চায়
সবাই কেমন সবার মতো হাসতে চায়

একটু নিজের সাথে বিরোধ হলেই যমুনার জলে মরুভূমি বসে
একটু নিজের সাথে বিরোধ হলেই বাজারমূল্যের গারমি গলা
একটু নিজের সাথে বিরোধ হলেই জুয়ার আসরে বিক্রি করে প্রিয়তমা মুখ

কোকিল গান করে যায়, নিজের অসুস্থতায়ও সে গান গায়, তার গান অসুস্থকে সুস্থ করে না, সুস্থকে আরও সুস্থ করে তুলে।

বহুদিন হলো আমাদের জমি গাইন্দা চালের চাষ করে না, মিষ্টি গন্ধের আম গাছটি আমাদের বিলাসী পালঙ্ক এখন, আমি ত জানি জীবিত আম গাছই কেবল মিষ্টি গন্ধ ছড়ায়, মৃত মানুষই জানে মাটির পরিচয়, যুদ্ধাহত শিশুটি এখনো ভুলেনি স্বপ্ন দেখার ভয়।

শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৭

সূরা লাহাব

সূরা লাহাব/মক্কায়
অবতীর্ণ/আয়াত
সংখ্যা 5। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভাষায় সূরাটি অনুবাদ করলে দাঁড়াবে--

ﺗَﺒَّﺖْ ﻳَﺪَﺍ ﺃَﺑِﻲ ﻟَﻬَﺐٍ ﻭَﺗَﺐَّ
আবু লাহাইবার দুইডা আত লুলা অইয়া যাইবো, পইচ্চাগুইল্লা যাইব-ই
হুদা আত না হে নিজেও দংশ অইয়া যাইব

ﻣَﺎ ﺃَﻏْﻨَﻰ ﻋَﻨْﻪُ ﻣَﺎﻟُﻪُ ﻭَﻣَﺎ ﻛَﺴَﺐَ
হে যে দন সম্পত বানাইছে ইতা কুনু হের কামে আইব না

ﺳَﻴَﺼْﻠَﻰ ﻧَﺎﺭًﺍ ﺫَﺍﺕَ ﻟَﻬَﺐٍ
অলফ দিনের মাইদ্যে  হে দুযহে যাইব আর উল্কাওয়ালা আগুনে ফুইরা ফুইরা চিল্লাইব

ﻭَﺍﻣْﺮَﺃَﺗُﻪُ ﺣَﻤَّﺎﻟَﺔَ ﺍﻟْﺤَﻄَﺐِ
হালার বেডার বউও হের লগে দুযহে যাইবো, হের বউডা হের কঠিন সহযোগী

ﻓِﻲ ﺟِﻴﺪِﻫَﺎ ﺣَﺒْﻞٌ ﻣِّﻦ ﻣَّﺴَﺪٍ
হের গলাতে তাকব হেজুরের কাডাওয়ালা দুরি
In her neck is a twisted rope of
Masad (palm fibre).