সিভিল সোসাইটির মানে তারা জানে না। তাদের চোখে নিজস্ব চোখ, তাদের মুখে নিজস্ব ভাষা, তাদের মনে নিজস্ব স্বপ্ন। ঝুনহির ফাঁকের মতো তাদের দুঃখ কষ্ট যন্ত্রনা।
হিজিমনি তাদের আনন্দ দিতে না পারলেও তাদের আনন্দ কেড়ে নিবে ধীরে ধীরে। একদিন তাদের স্বপ্নের ফাঁক দিয়ে সিভিল সোসাইটি টাপুর টুপুর পড়তে থাকবে। তাদের নিজস্ব স্বপ্নের ঘর ভিজে যাবে পরবাসী স্বপ্নে। তারা তখন নিজেদের বিজয় দিবস উদযাপন করবে পরবাসী স্বপ্নে পরবাসী সুরে পরবাসী কল্পনায়।
এমন সরিষা ফুল বিকালে শিশুটি যাবে চরে। ঘাস কাটবে। ঘাস বাড়িতে আসবে। বাড়িতে গাভী সবুজ ঘাস খাবে। গাভী দুধ দিবে। দুধ বিক্রি হবে সকালের বাজারে। বাজার থেকে শিশুটির বাবা কিনে আনবে আনাইচ তরকারি চাল ডাল। ঘরে রান্না হবে। তারপর তার ক্ষুধার্ত মুখ পাবে খাবার।
শিশুটি প্রতিদিন স্বপ্ন দেখে ভালো কিছু খাবারের। আর রাষ্ট্র প্রতিদিন শিশুর খাবার কেড়ে নেওয়া স্বপ্নে বিভোর।
হিজিমনি তাদের আনন্দ দিতে না পারলেও তাদের আনন্দ কেড়ে নিবে ধীরে ধীরে। একদিন তাদের স্বপ্নের ফাঁক দিয়ে সিভিল সোসাইটি টাপুর টুপুর পড়তে থাকবে। তাদের নিজস্ব স্বপ্নের ঘর ভিজে যাবে পরবাসী স্বপ্নে। তারা তখন নিজেদের বিজয় দিবস উদযাপন করবে পরবাসী স্বপ্নে পরবাসী সুরে পরবাসী কল্পনায়।
এমন সরিষা ফুল বিকালে শিশুটি যাবে চরে। ঘাস কাটবে। ঘাস বাড়িতে আসবে। বাড়িতে গাভী সবুজ ঘাস খাবে। গাভী দুধ দিবে। দুধ বিক্রি হবে সকালের বাজারে। বাজার থেকে শিশুটির বাবা কিনে আনবে আনাইচ তরকারি চাল ডাল। ঘরে রান্না হবে। তারপর তার ক্ষুধার্ত মুখ পাবে খাবার।
শিশুটি প্রতিদিন স্বপ্ন দেখে ভালো কিছু খাবারের। আর রাষ্ট্র প্রতিদিন শিশুর খাবার কেড়ে নেওয়া স্বপ্নে বিভোর।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন