পরিচিত এক পাগল ছিল। কারো সাথে কোনো কথা বলতো না। সকাল বেলা তার এলাকা থেকে আমাদের এলাকায় আসতো। আবার বিকাল বেলা তার এলাকা থেকে আমাদের এলাকায় আসতো। দিনে দুইবার তার আসা যাওয়া। কারো সাথে কোনো কথা বলতো না। আমার মতো শয়তানের হাড্ডিও তাকে ক্ষেপানোর চিন্তা করতে পারি নাই। কারন তার ব্যক্তিত্ব ছিল মারাত্মক রকমের উন্নত। অনেকটা শিক্ষকদের মতো। কাউকে ক্ষেপানোর জন্য ডেবিট ক্রেডিট একটা ব্যাপার লাগে। এই ব্যাপারটা তার মধ্যে ছিল না। তার মধ্যে ছিল তুমুল নীরবতা। দুনিয়ার কর্ম টর্ম লাভ লস হিসাব নিকাশ তার মাঝে ছিল না।
একদিন শুনি, পাগল মারা গেছে!
কয়েকদিন পরে শুনি, পাগলের নামে মাজার হয়ে গেছে!!
যে পাগল দুনিয়ার কোনো প্রকার হিসাব নিকাশের ধারে কাছে ছিল না, দুনিয়ায় মানুষ তাকেই নিজেদের দুনিয়াবি কাজে ব্যবহার করে নিলেন। মানুষ পারে! মানুষ পারে বটে!!
এবার আসি আসল কথায়। হিমুকে আমার ভালো লাগে। হুমায়ুন আহমেদের হিমুর কথা বলছি। ভালো লাগে কারন হিমুর পকেট নাই। হিমু সংগঠন করে না। হিমুর সংগঠনের নাম "পৃথিবীর সমস্ত মায়া ত্যাগ করা"।
অথচ আজকাল পকেটহীন হিমুর নামে পকেটওয়ালা বাহিনি তৈরি হচ্ছে, সংগঠনবিরোধী হিমুর নামে সংগঠনপ্রিয় কার্যনির্বাহী কমিটি নির্মান লাভ করছে। মানুষ পারে! মানুষ পারে বটে!!
একদিন শুনি, পাগল মারা গেছে!
কয়েকদিন পরে শুনি, পাগলের নামে মাজার হয়ে গেছে!!
যে পাগল দুনিয়ার কোনো প্রকার হিসাব নিকাশের ধারে কাছে ছিল না, দুনিয়ায় মানুষ তাকেই নিজেদের দুনিয়াবি কাজে ব্যবহার করে নিলেন। মানুষ পারে! মানুষ পারে বটে!!
এবার আসি আসল কথায়। হিমুকে আমার ভালো লাগে। হুমায়ুন আহমেদের হিমুর কথা বলছি। ভালো লাগে কারন হিমুর পকেট নাই। হিমু সংগঠন করে না। হিমুর সংগঠনের নাম "পৃথিবীর সমস্ত মায়া ত্যাগ করা"।
অথচ আজকাল পকেটহীন হিমুর নামে পকেটওয়ালা বাহিনি তৈরি হচ্ছে, সংগঠনবিরোধী হিমুর নামে সংগঠনপ্রিয় কার্যনির্বাহী কমিটি নির্মান লাভ করছে। মানুষ পারে! মানুষ পারে বটে!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন