বাঙালি নারী প্রেমিকা হওয়ার যোগ্যতাই রাখে না। প্রেমিকা বললাম বন্ধু অর্থে যার সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা দেয়া যায়, যে আমাকে পুরুষ মনে না করে মানুষ মনে করবে। বাঙালি নারী কেবল স্ত্রী আর মা হতে জন্মগ্রহন করে।
মেয়েটির প্রথম যেদিন ঋতুস্রাব হয় সেইদিন মেয়েটির মা নতুন এক প্রানীর সাথে মেয়েটিকে পরিচয় করায়, আর সেই প্রানীটি হলো সাপ।
মা আমার যা কিছু করো সাপের কাছ থেকে কিন্তু সাবধান থাকবে-- এমন করে সাবধান বানী শুনায় চিরায়ত মা। মেয়েটি তখন সাপের কাছ থেকে সাবধান থাকে, জলে নামা তো (যদিও বয়সটা জলে নামার) দূরের কথা একটু ঝোপঝাড় দেখলেই সাবধান, ভয়ে প্রান তার যায় যায়।
একদিন সাপ মেয়েটির কাছে এসে বলে ভালোবাসি। মেয়েটির মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। তখন তার মায়ের কথা মনে পড়ে। মনে মনে ভাবে এইভাবেই বুঝি সাপ আমার দেহে বিষ ছড়াবে। তবুও প্রাকৃতিক টানে মেয়েটি মনে মনে সাপের উচ্চারিত শব্দটি নিয়ে ভাবনায় বসে, সাপের ফেইসবুকে ডু মারে, কোনো বিষ দাঁত আছে কিনা আবিষ্কার করার চেষ্টা করে। যদি কোনো বিষ দাঁতের অনুমানসন্ধান মিলে যায় তাহলে ঐ সাপের কাছ থেকে সাত মাইল দূর দিয়ে হাঁটবে। আর যদি সাপটা দুরাহাপ টাইপের কিছু হয়ে থাকে তবে তো হিসাব বাংলা সিনেমার কাহিনী। তখন কিন্তু বিষ মেয়েটির কাছ থেকে সাপের দিকে ট্রান্সফার হতে থাকে। মেয়েদের দাঁত কেমন বিষাক্ত তখন ঐ নিরীহ টাইপের সাপটি অক্ষরে অক্ষরে টের পায়।
আরেকটি কথা লতাপাতা মানসিকতা কিন্তু তাদের থাকবেই যেখানে তারা প্রতিনিয়ত নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে, যেখানে তাদের একটি রসালো গাছের প্রয়োজন। তারা প্রতিনিয়ত মনে করে বৃষ্টি হচ্ছে যেখানে তাদের পুরুষছাতা আবশ্যক। পুরুষছাতাও মেয়েদের এই লতাপাতা মানসিকতা নিয়ে সাপলুডু খেলায় মেতে ওঠে।
ধরুন মেয়েটি আপনার গান শুনে আপনার প্রতি মুগ্ধ হয়েছে। মুগ্ধতা থেকে আপনি বিষধর হতে পারেন এমন ধারনা প্রাথমিকভাবে দূর হয়ে যাবে। কারন মুগ্ধতা অনেকটা প্যারাসিটামল টাইপের, প্রাথমিক চিকিৎসায় কাজে লাগে। যখন মুগ্ধতা কেটে যাবে তখন মেয়েটির তার মায়ের কথা মনে হবে, যৌবনাগমনেসময়ে মায়ের সেই শ্রেষ্ঠ বানী চিরন্তনীর কথা মনে পড়বে এবং আপনার গানকে সে তখন বিষদাঁত মনে করবে এবং বিষদাঁত ভেঙে দেয়ার জন্য শুরু হবে তার মিশন টুয়েন্টি ফোর ফর ব্রেকিং পয়জনিক টুথ। নেমে আসবে কলহ, শুরু হবে অশান্তি। তখন আপনি গান গাইতে যাইবেন আর আপনার কানে বাজবে প্রিয়তমা মাছির ভনভন আওয়াজ।
কেন প্রিয়তমা মাছি ভনভন করবে?
কারন মাছি ভয়ে আছে তার জায়গা নিয়ে, তার অবস্থান নিয়ে। প্রতিভাবান মানুষ কখনো তার অবস্থান নিয়ে শঙ্কিত থাকে না। কারন প্রতিভাবানদের প্রতিভা প্রকাশের অনেক জায়গা থাকে, প্রতিভাবানরা ভীরু হতে পারে না।
আপনি কী বলতে চান ভালোবাসার জায়গা থেকে প্রিয়তমা মাছি ভনভন করে?
এমন ভালোবাসার তো দরকার নেই যে ভালোবাসা সূর্য সেন হতে দেয় না, যে ভালোবাসা নন্দলাল তৈরি করে।
ভালোবাসার কথা বলবেন?
ভালোবাসতে যোগ্যতা লাগে, যোগ্যতা। সুস্থ মানুষের যোগ্যতা একধরনের, অসুস্থ মানুষের যোগ্যতা একধরনের।
বেড়ালও ভালোবাসতে জানে। কীভাবে জানেন? দাঁত দিয়ে কামড় দিয়ে। বিড়াল যখন আপনাকে একটু ভালোবাসবে তখন সে তার শরীর আপনার অঙ্গে ঘষা দিবে, যখন তীব্র ভালোবাসবে তখন সে দাঁত দিয়ে কামড় দিবে।
আশা করি বেড়ালের তীব্র ভালোবাসা আপনার প্রয়োজন হবে না।
ও আরেকটি কথা তো বলাই হলো না পৃথিবীর প্রত্যেক ধর্ম মতে বিয়ে মানে কিন্তু যৌনতার বৈধতা। আমাদের সমাজ হয়তো মনে করতে পারে বিয়ে মানে সন্তান লালন পালনের বৈধতা। আর বাঙালি নারী মনে করে বিয়ে মানে জাতে ওঠার বৈধতা। বিয়ে না হলে আমাদের সমাজ নারীদের নিচু জাতের মানুষ মনে করে। আর নিচু জাতের মানুষ যেদিন জাতে ওঠে সেইদিন বাঙালি পুরুষ বুঝতে পারে জাত কাহাকে বলে!
মেয়েটির প্রথম যেদিন ঋতুস্রাব হয় সেইদিন মেয়েটির মা নতুন এক প্রানীর সাথে মেয়েটিকে পরিচয় করায়, আর সেই প্রানীটি হলো সাপ।
মা আমার যা কিছু করো সাপের কাছ থেকে কিন্তু সাবধান থাকবে-- এমন করে সাবধান বানী শুনায় চিরায়ত মা। মেয়েটি তখন সাপের কাছ থেকে সাবধান থাকে, জলে নামা তো (যদিও বয়সটা জলে নামার) দূরের কথা একটু ঝোপঝাড় দেখলেই সাবধান, ভয়ে প্রান তার যায় যায়।
একদিন সাপ মেয়েটির কাছে এসে বলে ভালোবাসি। মেয়েটির মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। তখন তার মায়ের কথা মনে পড়ে। মনে মনে ভাবে এইভাবেই বুঝি সাপ আমার দেহে বিষ ছড়াবে। তবুও প্রাকৃতিক টানে মেয়েটি মনে মনে সাপের উচ্চারিত শব্দটি নিয়ে ভাবনায় বসে, সাপের ফেইসবুকে ডু মারে, কোনো বিষ দাঁত আছে কিনা আবিষ্কার করার চেষ্টা করে। যদি কোনো বিষ দাঁতের অনুমানসন্ধান মিলে যায় তাহলে ঐ সাপের কাছ থেকে সাত মাইল দূর দিয়ে হাঁটবে। আর যদি সাপটা দুরাহাপ টাইপের কিছু হয়ে থাকে তবে তো হিসাব বাংলা সিনেমার কাহিনী। তখন কিন্তু বিষ মেয়েটির কাছ থেকে সাপের দিকে ট্রান্সফার হতে থাকে। মেয়েদের দাঁত কেমন বিষাক্ত তখন ঐ নিরীহ টাইপের সাপটি অক্ষরে অক্ষরে টের পায়।
আরেকটি কথা লতাপাতা মানসিকতা কিন্তু তাদের থাকবেই যেখানে তারা প্রতিনিয়ত নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে, যেখানে তাদের একটি রসালো গাছের প্রয়োজন। তারা প্রতিনিয়ত মনে করে বৃষ্টি হচ্ছে যেখানে তাদের পুরুষছাতা আবশ্যক। পুরুষছাতাও মেয়েদের এই লতাপাতা মানসিকতা নিয়ে সাপলুডু খেলায় মেতে ওঠে।
ধরুন মেয়েটি আপনার গান শুনে আপনার প্রতি মুগ্ধ হয়েছে। মুগ্ধতা থেকে আপনি বিষধর হতে পারেন এমন ধারনা প্রাথমিকভাবে দূর হয়ে যাবে। কারন মুগ্ধতা অনেকটা প্যারাসিটামল টাইপের, প্রাথমিক চিকিৎসায় কাজে লাগে। যখন মুগ্ধতা কেটে যাবে তখন মেয়েটির তার মায়ের কথা মনে হবে, যৌবনাগমনেসময়ে মায়ের সেই শ্রেষ্ঠ বানী চিরন্তনীর কথা মনে পড়বে এবং আপনার গানকে সে তখন বিষদাঁত মনে করবে এবং বিষদাঁত ভেঙে দেয়ার জন্য শুরু হবে তার মিশন টুয়েন্টি ফোর ফর ব্রেকিং পয়জনিক টুথ। নেমে আসবে কলহ, শুরু হবে অশান্তি। তখন আপনি গান গাইতে যাইবেন আর আপনার কানে বাজবে প্রিয়তমা মাছির ভনভন আওয়াজ।
কেন প্রিয়তমা মাছি ভনভন করবে?
কারন মাছি ভয়ে আছে তার জায়গা নিয়ে, তার অবস্থান নিয়ে। প্রতিভাবান মানুষ কখনো তার অবস্থান নিয়ে শঙ্কিত থাকে না। কারন প্রতিভাবানদের প্রতিভা প্রকাশের অনেক জায়গা থাকে, প্রতিভাবানরা ভীরু হতে পারে না।
আপনি কী বলতে চান ভালোবাসার জায়গা থেকে প্রিয়তমা মাছি ভনভন করে?
এমন ভালোবাসার তো দরকার নেই যে ভালোবাসা সূর্য সেন হতে দেয় না, যে ভালোবাসা নন্দলাল তৈরি করে।
ভালোবাসার কথা বলবেন?
ভালোবাসতে যোগ্যতা লাগে, যোগ্যতা। সুস্থ মানুষের যোগ্যতা একধরনের, অসুস্থ মানুষের যোগ্যতা একধরনের।
বেড়ালও ভালোবাসতে জানে। কীভাবে জানেন? দাঁত দিয়ে কামড় দিয়ে। বিড়াল যখন আপনাকে একটু ভালোবাসবে তখন সে তার শরীর আপনার অঙ্গে ঘষা দিবে, যখন তীব্র ভালোবাসবে তখন সে দাঁত দিয়ে কামড় দিবে।
আশা করি বেড়ালের তীব্র ভালোবাসা আপনার প্রয়োজন হবে না।
ও আরেকটি কথা তো বলাই হলো না পৃথিবীর প্রত্যেক ধর্ম মতে বিয়ে মানে কিন্তু যৌনতার বৈধতা। আমাদের সমাজ হয়তো মনে করতে পারে বিয়ে মানে সন্তান লালন পালনের বৈধতা। আর বাঙালি নারী মনে করে বিয়ে মানে জাতে ওঠার বৈধতা। বিয়ে না হলে আমাদের সমাজ নারীদের নিচু জাতের মানুষ মনে করে। আর নিচু জাতের মানুষ যেদিন জাতে ওঠে সেইদিন বাঙালি পুরুষ বুঝতে পারে জাত কাহাকে বলে!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন