পঁচিশ মার্চ কালো রাত হিসাবে ছোট কাল থেকে শুনে আসছি। রাত কালো হয় কীভাবে জানি না। অন্ধকার আর কালো এক কথা না। অনেক সময় দেখি মুখের আগে অনেকে কালো বিশেষন হিসাবে ব্যবহার করেন। কালো মুখ। আমাদের প্রভুরা শাদা কালারের। তাইতো প্রভুদের সরাসরি চেলা বা ভাব চেলারা কালোকে নেগেটিভ অর্থে ব্যবহার করে থাকেন।
পঁচিশ মার্চ রাতে ঢাকার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ন অংশে আক্রমন চালায় পূর্ব পাকিস্থানের রূহানি ভাই পশ্চিম পাকিস্থানের কতিপয় শাষকগোষ্ঠী। আবার বলছি কতিপয় শাষকগোষ্ঠী। যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবন মানে শাষকগোষ্ঠী কখনো জনগনের কথা শতভাগ মাথায় রাখতে পারে না অথবা পারতে চায় না। কিন্তু আমরা শুনেছিলাম সেই স্মরনীয় বক্তব্য "আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না, আমি এ দেশের মানুষের মুক্তি চাই"।
এ দেশের মানুষের মুক্তি বলতে অবশ্যই অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক মুক্তির খোলা বাতায়নকে বুঝায়। মুক্তি কী পরিমানে আসলো এই প্রশ্নটা রাখার মানুষ এখনো আমার চোখের সামনে দেখি না।
স্বাধীনতা যুদ্ধে শিবপুর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। অথচ আজকে মানে স্বাধীনতা দিবসে কোনো প্রকার উৎসব আনন্দ ভাব শিবপুরে নেই। শিবপুর কেন, বাংলাদেশের কোনো গ্রামে স্বাধীনতা দিবস শব্দটি তেমন করে ছড়ায়নি। স্কুল কলেজে হালকা জিকিরের মতো একটু নাচানাচি চলে কিন্তু স্বাধীনতা দিবসের চেতনা কোথায় ....তখনো গ্রামের মানুষ জানে না ঢাকায় কী হচ্ছে, এখনো জানে না স্বাধীনতা দিবসের মানেটা কী দাঁড়ায়।
আমাদের ভুলে গেলে চলবে না এখনো বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল মেরুদন্ড গ্রাম।
আজকে আমরা কয়েকজন গ্রাম জিয়ারতে বের হয়েছি। জয়নগর চৌরাস্তায় কোনো এক চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে দেখলাম বাংলাদেশের পতাকাটা আকাশে উড়ছে....
পঁচিশ মার্চ রাতে ঢাকার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ন অংশে আক্রমন চালায় পূর্ব পাকিস্থানের রূহানি ভাই পশ্চিম পাকিস্থানের কতিপয় শাষকগোষ্ঠী। আবার বলছি কতিপয় শাষকগোষ্ঠী। যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবন মানে শাষকগোষ্ঠী কখনো জনগনের কথা শতভাগ মাথায় রাখতে পারে না অথবা পারতে চায় না। কিন্তু আমরা শুনেছিলাম সেই স্মরনীয় বক্তব্য "আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না, আমি এ দেশের মানুষের মুক্তি চাই"।
এ দেশের মানুষের মুক্তি বলতে অবশ্যই অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক মুক্তির খোলা বাতায়নকে বুঝায়। মুক্তি কী পরিমানে আসলো এই প্রশ্নটা রাখার মানুষ এখনো আমার চোখের সামনে দেখি না।
স্বাধীনতা যুদ্ধে শিবপুর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। অথচ আজকে মানে স্বাধীনতা দিবসে কোনো প্রকার উৎসব আনন্দ ভাব শিবপুরে নেই। শিবপুর কেন, বাংলাদেশের কোনো গ্রামে স্বাধীনতা দিবস শব্দটি তেমন করে ছড়ায়নি। স্কুল কলেজে হালকা জিকিরের মতো একটু নাচানাচি চলে কিন্তু স্বাধীনতা দিবসের চেতনা কোথায় ....তখনো গ্রামের মানুষ জানে না ঢাকায় কী হচ্ছে, এখনো জানে না স্বাধীনতা দিবসের মানেটা কী দাঁড়ায়।
আমাদের ভুলে গেলে চলবে না এখনো বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল মেরুদন্ড গ্রাম।
আজকে আমরা কয়েকজন গ্রাম জিয়ারতে বের হয়েছি। জয়নগর চৌরাস্তায় কোনো এক চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে দেখলাম বাংলাদেশের পতাকাটা আকাশে উড়ছে....
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন