এক সন্যাসবাজারে গেলাম যারা ভাগ্য বলে দিতে পারে। সন্ন্যাসী প্রত্যেকের ভাগ্য বলে দিচ্ছে। কেউ আনন্দে, কেউ বিষন্ন মনে বাজার থেকে বের হচ্ছে।
কোনো সন্ন্যাসী আমার ভাগ্যরেখা দেখেও না, বলেও না! সবাই শুধু আমার পায়ের দিকে তাকায়।
ও মা! তারা আমার পায়ের দিকে তাকায় কেন? আমার পায়ে তো অন্যেদের পায়ের মতোই সাধারন জুতা পড়া।
কেউ আমার ভাগ্যরেখা দেখলো না তো দেখলো না....
সন্যাসবাজার থেকে বের হয়ে আসলাম। রাস্তার পাশ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে এক টিয়া পাখির সাথে দেখা। এই টিয়া সাধারন টিয়া পাখি নই, এই টিয়া পাখি ভাগ্য গননা করতে পারে।
আস্তে করে টিয়া পাখিটির সামনে দাঁড়ালাম। টিয়া যথারীতি অন্যেদের ভাগ্য গগনা করে, এবার আমার পালা। এখন সে আর আমার ভাগ্য গননা না করে আমার পায়ের দিকে তাকিয়ে আছে।
আয় খোদা! একি কান্ড!!
তাইলে কী আম্মা হেসা কথাই কইতেন-- গরীবের পায়ে লক্ষ্মী ....
লক্ষ্মী পা আমার, তুমি ঘুম থেকে ওঠে যে দেখলা বেলা নাই, এখন ক্যামনে যাইবা আশাবাদী বাড়িনিতাই, ক্যামনে যাইবা!?
কোনো সন্ন্যাসী আমার ভাগ্যরেখা দেখেও না, বলেও না! সবাই শুধু আমার পায়ের দিকে তাকায়।
ও মা! তারা আমার পায়ের দিকে তাকায় কেন? আমার পায়ে তো অন্যেদের পায়ের মতোই সাধারন জুতা পড়া।
কেউ আমার ভাগ্যরেখা দেখলো না তো দেখলো না....
সন্যাসবাজার থেকে বের হয়ে আসলাম। রাস্তার পাশ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে এক টিয়া পাখির সাথে দেখা। এই টিয়া সাধারন টিয়া পাখি নই, এই টিয়া পাখি ভাগ্য গননা করতে পারে।
আস্তে করে টিয়া পাখিটির সামনে দাঁড়ালাম। টিয়া যথারীতি অন্যেদের ভাগ্য গগনা করে, এবার আমার পালা। এখন সে আর আমার ভাগ্য গননা না করে আমার পায়ের দিকে তাকিয়ে আছে।
আয় খোদা! একি কান্ড!!
তাইলে কী আম্মা হেসা কথাই কইতেন-- গরীবের পায়ে লক্ষ্মী ....
লক্ষ্মী পা আমার, তুমি ঘুম থেকে ওঠে যে দেখলা বেলা নাই, এখন ক্যামনে যাইবা আশাবাদী বাড়িনিতাই, ক্যামনে যাইবা!?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন