দুর্নীতি মানে নীতি থেকে দূরে নয়। দুর্নীতি নীতির মতো শক্তিশালী।
নীতি মূলত একটি কাঠামো যা অন্য একটি কাঠামো ভেঙ্গে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। দুর্নীতিও একটি কাঠামো যা নীতিকাঠামো ভেঙে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। অর্থাৎ দুর্নীতিকে অবজ্ঞা করার কিছু নেই।
একটি নিয়ম যখন আমরা দেখি তখন ঐ নিয়মের শরীরে আরেকটি নিয়মের কবরও দেখতে পাই।
তারপরও দুর্নীতি কেন সমাজে থাকবে না?
অবশ্যই থাকবে।
তবে নীতিকে অবজ্ঞা করে নই, শ্রদ্ধা করে। দুর্নীতি যখন নীতিকে শ্রদ্ধা করবে, নীতি যখন দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবে তখন আমরা তৃতীয় কিছু পাবো। আর তা হল মানুষের কল্যাণনীতি। কারণ মানুষ ফেরেশতা নয়, মানুষ শয়তান নয়, মানুষ বিষ্ণু নয়, মানুষ শেষ পর্যন্ত মানুষ।
দুর্নীতিকে অবজ্ঞা করা হয় বলেই নীতিবাগীশ লোকদের আপ্তবাক্য শুনি। আর আপ্তবাক্য সুনীতির ছায়ায় বড় ধরনের অনীতি। কারণ আপ্তবাক্যের মেয়াদ উত্তীর্ণ হলেও অনেক ভক্তের মানসিক খাবার। ফলাফল মানসিক মৃত্যু। যুগে যুগে কালে কালে এই মৃত্যু অব্যাহত থাকে। যুগের এই মৃত্যুর হার কমাতে সহায়তা করে দুর্নীতি। কারণ দুর্নীতি সব সময় আপডেট।
নীতি মূলত একটি কাঠামো যা অন্য একটি কাঠামো ভেঙ্গে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। দুর্নীতিও একটি কাঠামো যা নীতিকাঠামো ভেঙে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। অর্থাৎ দুর্নীতিকে অবজ্ঞা করার কিছু নেই।
একটি নিয়ম যখন আমরা দেখি তখন ঐ নিয়মের শরীরে আরেকটি নিয়মের কবরও দেখতে পাই।
তারপরও দুর্নীতি কেন সমাজে থাকবে না?
অবশ্যই থাকবে।
তবে নীতিকে অবজ্ঞা করে নই, শ্রদ্ধা করে। দুর্নীতি যখন নীতিকে শ্রদ্ধা করবে, নীতি যখন দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবে তখন আমরা তৃতীয় কিছু পাবো। আর তা হল মানুষের কল্যাণনীতি। কারণ মানুষ ফেরেশতা নয়, মানুষ শয়তান নয়, মানুষ বিষ্ণু নয়, মানুষ শেষ পর্যন্ত মানুষ।
দুর্নীতিকে অবজ্ঞা করা হয় বলেই নীতিবাগীশ লোকদের আপ্তবাক্য শুনি। আর আপ্তবাক্য সুনীতির ছায়ায় বড় ধরনের অনীতি। কারণ আপ্তবাক্যের মেয়াদ উত্তীর্ণ হলেও অনেক ভক্তের মানসিক খাবার। ফলাফল মানসিক মৃত্যু। যুগে যুগে কালে কালে এই মৃত্যু অব্যাহত থাকে। যুগের এই মৃত্যুর হার কমাতে সহায়তা করে দুর্নীতি। কারণ দুর্নীতি সব সময় আপডেট।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন