ঘটনা শব্দটি চলমান। মানবজীবনে যা ঘটে তাই ঘটনা। মানুষ হয়ে উঠার পেছনে যা ঘটেছিল তাও ঘটনা। ঘটনা সমাজের প্রাণ, ঘটনা সম্পর্কের প্রাণ। চিন্তাসমষ্টি ঘটনার রক্ত। তাইতো ঘটনা থেকে রটনা, রটনা থেকে ঘটনা।
আল্লাকে জিজ্ঞেস করলাম,
``আল্লা, ও আল্লা, তোমার লগে কথা কওন যাইবো?"
আল্লা ক, ``যাইবো।''
ক্যামনে?
কুরান আছে না, কুরানের কথাগুলোই তো আমার কথা।
ও আচ্ছা।
আচ্ছা আল্লা, কুরান আমগো লাইগ্যা কখন পাঠাইলা?
ইন্না আনযালনাহু ফি লাইলাতুল কাদরি।
ভালো কথা, কদরের রাতে আমরা কুরান পাইছি।
কিন্তু এর আগে কুরান কই আছিল?
বাল হুয়া কুরআনুম মাজীদ ফি লাউহিম মাহফুজ।
ও! কুরান লাউহে মাহফুজে সংগৃহীত ছিল!
আচ্ছা আল্লা, কুরান তো দীর্ঘ তেইশ বছরে নাযিল হইলো। কিন্তু তেইশ বছরে কেন্? তুমি তো একদিন কিংবা কয়েকদিনে নাযিল করতে পারতা, তাই না?
পারতাম কিন্তু আমি তো বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আয়াত নাযিল করেছি।
বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে!
তাহলে স্পষ্ট যেখানে কুরানের আয়াত সংগৃহীত ছিল সেখানে ঘটনাও সংগৃহীত ছিল। এবং আল্লা বসা থাকতেন যে কাফের নবীজীকে পাথর মেরে রক্তাক্ত করবে, করবে মানে করতেই হবে তখন আল্লা আয়াত নাযিল করবেন। একজন আবুবকর হয়ে মোহাম্মদকে ( সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সমর্থন করবেন আবার একজন আবু জাহেল হয়ে বিরোধিতা করবে। সমর্থন আর বিরোধীতার মধ্য দিয়ে ঘটনা তৈরি হবে ( এমন ঘটনা যা আল্লা চান) তখন আল্লাহ আয়াত নাযিল করবেন।
আরেকটি কথা আল্লাহর শিক্ষাদপ্তর কিন্তু পিএসসির মতো না যে প্রশ্নের তিনটি সিট তৈরি থাকবে -- একটি প্রশ্ন ফাঁস হয়ে গেলে আরেকটি দেয়া হবে, আরেকটিও যদি ফাঁস হয়ে যায় তাহলে তৃতীয় নম্বার প্রশ্নসেটটি পরীক্ষার জন্য মনোনয়ন হবে। আল্লার নির্ধারিত বাণী বা আয়াত এক এবং অদ্বিতীয়, বাণী বা আয়াত যে ঘটনার উপর আরোপিত হবে তাও এক এবং অদ্বিতীয়।
তাই এখন আর বোধে আসে না
কে হাকিম,
কে পুলিশ
আবার কে চোর!
আল্লাকে জিজ্ঞেস করলাম,
``আল্লা, ও আল্লা, তোমার লগে কথা কওন যাইবো?"
আল্লা ক, ``যাইবো।''
ক্যামনে?
কুরান আছে না, কুরানের কথাগুলোই তো আমার কথা।
ও আচ্ছা।
আচ্ছা আল্লা, কুরান আমগো লাইগ্যা কখন পাঠাইলা?
ইন্না আনযালনাহু ফি লাইলাতুল কাদরি।
ভালো কথা, কদরের রাতে আমরা কুরান পাইছি।
কিন্তু এর আগে কুরান কই আছিল?
বাল হুয়া কুরআনুম মাজীদ ফি লাউহিম মাহফুজ।
ও! কুরান লাউহে মাহফুজে সংগৃহীত ছিল!
আচ্ছা আল্লা, কুরান তো দীর্ঘ তেইশ বছরে নাযিল হইলো। কিন্তু তেইশ বছরে কেন্? তুমি তো একদিন কিংবা কয়েকদিনে নাযিল করতে পারতা, তাই না?
পারতাম কিন্তু আমি তো বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আয়াত নাযিল করেছি।
বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে!
তাহলে স্পষ্ট যেখানে কুরানের আয়াত সংগৃহীত ছিল সেখানে ঘটনাও সংগৃহীত ছিল। এবং আল্লা বসা থাকতেন যে কাফের নবীজীকে পাথর মেরে রক্তাক্ত করবে, করবে মানে করতেই হবে তখন আল্লা আয়াত নাযিল করবেন। একজন আবুবকর হয়ে মোহাম্মদকে ( সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সমর্থন করবেন আবার একজন আবু জাহেল হয়ে বিরোধিতা করবে। সমর্থন আর বিরোধীতার মধ্য দিয়ে ঘটনা তৈরি হবে ( এমন ঘটনা যা আল্লা চান) তখন আল্লাহ আয়াত নাযিল করবেন।
আরেকটি কথা আল্লাহর শিক্ষাদপ্তর কিন্তু পিএসসির মতো না যে প্রশ্নের তিনটি সিট তৈরি থাকবে -- একটি প্রশ্ন ফাঁস হয়ে গেলে আরেকটি দেয়া হবে, আরেকটিও যদি ফাঁস হয়ে যায় তাহলে তৃতীয় নম্বার প্রশ্নসেটটি পরীক্ষার জন্য মনোনয়ন হবে। আল্লার নির্ধারিত বাণী বা আয়াত এক এবং অদ্বিতীয়, বাণী বা আয়াত যে ঘটনার উপর আরোপিত হবে তাও এক এবং অদ্বিতীয়।
তাই এখন আর বোধে আসে না
কে হাকিম,
কে পুলিশ
আবার কে চোর!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন