বহুদিন হলো বাংলা সিনেমা দেখিনা। বহুদিন বলতে এক মাস। রমজান মাসের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলাকা সিনেমা হল তাদের কর্মকান্ড বন্ধ রেখেছে। আমার সিনেমা দেখাও বন্ধ। বাংলাদেশী সিনেমা নিয়ে অনেকের অনেক ধরনের কথা থাকতে পারে, আমারও আছে। তবে আমার কথাটি বাংলা সিনেমা দেখার পক্ষে।
বাংলাদেশী সিনেমায় যা দেখানো হয় তা বর্ননানুসারে দৃশ্যায়ন করা। মানছি তাতে ব্যাখ্যা নেই, বিশ্লেষন নেই, অভিনয়ের অভিনন্দনযোগ্য কোনো হাততালি নেই, রঙের আন্তর্জাতিক কোনো দ্যোতক নেই, নেই দৃশ্য আর সংলাপের ভারসাম্য সিকিউরিটি।
আমাদের চলমান সমাজকে ধারন করেই তো চলতি চলচিত্র। সমাজ আর সিনেমা হমান হমান।
আপনি সমাজে থাকবেন আর বাংলাদেশী সিনেমা দেখবেন না তা কী করে হয়?
সমাজে যে সিনেমা চলে, হলে একই সিনেমা চলে, তবে হলে একটু বাড়তি সুবিধা আছে-- কোনো কোনো চরিত্র আপনার সাথে মিলে যাবে, কোনো দৃশ্য আপনার কাছেপিঠে মনে হবে। মজার ঘটনা হলো কোথাও আপনি সশরীরে উপস্থিত থাকতে পারবেন না, ফলে বন্দুকযুদ্ধে নিহত কিংবা আহত হওয়ার সম্ভাবনা আপনার নেই, আপনার অনেক দামে কেনা গাড়িটাও অক্ষত থাকবে।
একসময় দেখবেন সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে, স্বাভাবিকভাবেই আমরা সব কিছু ভুলে যাবো, আমরা আবার মাছের বাজারে যাবো-- বাংলা সিনেমায় আমরা তা দেখেই অভ্যস্ত।
বাংলাদেশী সিনেমায় যা দেখানো হয় তা বর্ননানুসারে দৃশ্যায়ন করা। মানছি তাতে ব্যাখ্যা নেই, বিশ্লেষন নেই, অভিনয়ের অভিনন্দনযোগ্য কোনো হাততালি নেই, রঙের আন্তর্জাতিক কোনো দ্যোতক নেই, নেই দৃশ্য আর সংলাপের ভারসাম্য সিকিউরিটি।
আমাদের চলমান সমাজকে ধারন করেই তো চলতি চলচিত্র। সমাজ আর সিনেমা হমান হমান।
আপনি সমাজে থাকবেন আর বাংলাদেশী সিনেমা দেখবেন না তা কী করে হয়?
সমাজে যে সিনেমা চলে, হলে একই সিনেমা চলে, তবে হলে একটু বাড়তি সুবিধা আছে-- কোনো কোনো চরিত্র আপনার সাথে মিলে যাবে, কোনো দৃশ্য আপনার কাছেপিঠে মনে হবে। মজার ঘটনা হলো কোথাও আপনি সশরীরে উপস্থিত থাকতে পারবেন না, ফলে বন্দুকযুদ্ধে নিহত কিংবা আহত হওয়ার সম্ভাবনা আপনার নেই, আপনার অনেক দামে কেনা গাড়িটাও অক্ষত থাকবে।
একসময় দেখবেন সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে, স্বাভাবিকভাবেই আমরা সব কিছু ভুলে যাবো, আমরা আবার মাছের বাজারে যাবো-- বাংলা সিনেমায় আমরা তা দেখেই অভ্যস্ত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন