কোরানের একটি আয়াত আমার কাছে খুব ভালো লাগে যেখানে ফজরের সালাত শেষ করে জমিনে ছড়িয়ে পড়ার কথা আছে, যেখানে ফজরের সালাতের পর আবার ঘুমানোর ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আছে।
অর্থাৎ বেঁচে থাকার জন্য ইসলাম কাজকে হালাল করেছে আর আলস্যকে করেছে নিন্দনীয়।
কওমি মাদ্রাসার ছাত্র যারা পড়াশোনা শেষ করে জমিনে ছড়িয়ে পড়বে জমিন তো তাদের সাথে ভালো আচরন করবে না। কারন তারা কম্পিউটার শিক্ষা সম্পর্কে অজ্ঞ, ইংরেজি ভাষায় তারা অজ্ঞ, বাংলা ভাষাও তাদের চর্চায় নেই, ব্যাংকিং কিংবা স্রোতের সাথে সম্মানজনক কোনো কাজে তাদের যোগ্যতা নেই।
তাহলে তারা করবে কী?
পরিবেশকে সুন্দর করার জন্য রেললাইনের পাশে কলাগাছ রোপন করবে? তাতেও তো নার্সারিশিক্ষা আবশ্যক।
মসজিদ কিংবা মাদ্রাসার ইমাম, হুজুর, মাওলানা হয়ে অর্থ উপার্জন করবে; আর সেই অর্থ দিয়ে সংসার চলবে? কিন্তু কোরানের বিশটা আয়াত দিয়ে প্রমানিত যে ইসলামের কথা ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন সাফ হারাম।
আমাদের সাহাবা কেরাম ব্যবসা করতেন, ব্যবসার টাকা ইসলামের খেদমতে ব্যবহার করতেন। যারা ইসলাম নাম ব্যবহার করে, আল্লাহ্ নবীর মহিমাকীর্তন করে অর্থ উপার্জনের কাজে ব্যস্ত তারা কতটুকু বৈধ পথে আছে প্রশ্ন তো উথ্থাপন করাই যায়।
কোরানে আছে তোমরা আমার কাজে ঢুকে যাও, আমি তোমাদের জান্নাত দিবো। আল্লাহর কাজ এমন এক কাজ যার দ্বারা মানুষের কোনো প্রকার ক্ষতি হয় না অথচ ব্যক্তি নিজের এবং তার পারিপার্শ্বিকতার কল্যান হয়ে থাকে এমন। বিজ্ঞানের উন্নতি, প্রযুক্তির আধুনিকায়নের ফলে অনেকে টেলিভিশনে বক্তৃতা দিয়ে মহামান্য উপাধি লাভ করছে। তাহলে বিজ্ঞান প্রযুক্তির নতুন নতুন জগৎ আবিষ্কারে আপনাদের অবদান থাকবে না কেন? অন্যের পুকুরে আর কত গোসল করবেন, এবার নিজের পুকুর খনন করার চেষ্টা করুন।
ইসলামকে মনে করা হয় এক জীবন ব্যবস্থার নাম যেখানে কায়িক পরিশ্রমের ক্ষেত্র আবিষ্কার করা হয় অথচ আপনাদের প্রতিষ্ঠান থেকে অনেকে মোটা মোটা ডিগ্রি অর্জন করছে কিন্তু কোনো প্রকার মাঠপর্যায়ে পরিশ্রম নেই, আমাদের নবী মাঠে মাঠে মেষ চড়ানোর কাজ করেছেন, দেশে দেশে ব্যবসা করেছেন অর্থাৎ শ্রমজীবী জীবন ছিল তাঁর। আর আমাদের মাওলানা মুফতি ভায়েরা যেন বিশাল আকারের সাব, টিউবওয়েলের পানিও অর্ডার দিয়ে আনান....
অর্থাৎ বেঁচে থাকার জন্য ইসলাম কাজকে হালাল করেছে আর আলস্যকে করেছে নিন্দনীয়।
কওমি মাদ্রাসার ছাত্র যারা পড়াশোনা শেষ করে জমিনে ছড়িয়ে পড়বে জমিন তো তাদের সাথে ভালো আচরন করবে না। কারন তারা কম্পিউটার শিক্ষা সম্পর্কে অজ্ঞ, ইংরেজি ভাষায় তারা অজ্ঞ, বাংলা ভাষাও তাদের চর্চায় নেই, ব্যাংকিং কিংবা স্রোতের সাথে সম্মানজনক কোনো কাজে তাদের যোগ্যতা নেই।
তাহলে তারা করবে কী?
পরিবেশকে সুন্দর করার জন্য রেললাইনের পাশে কলাগাছ রোপন করবে? তাতেও তো নার্সারিশিক্ষা আবশ্যক।
মসজিদ কিংবা মাদ্রাসার ইমাম, হুজুর, মাওলানা হয়ে অর্থ উপার্জন করবে; আর সেই অর্থ দিয়ে সংসার চলবে? কিন্তু কোরানের বিশটা আয়াত দিয়ে প্রমানিত যে ইসলামের কথা ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন সাফ হারাম।
আমাদের সাহাবা কেরাম ব্যবসা করতেন, ব্যবসার টাকা ইসলামের খেদমতে ব্যবহার করতেন। যারা ইসলাম নাম ব্যবহার করে, আল্লাহ্ নবীর মহিমাকীর্তন করে অর্থ উপার্জনের কাজে ব্যস্ত তারা কতটুকু বৈধ পথে আছে প্রশ্ন তো উথ্থাপন করাই যায়।
কোরানে আছে তোমরা আমার কাজে ঢুকে যাও, আমি তোমাদের জান্নাত দিবো। আল্লাহর কাজ এমন এক কাজ যার দ্বারা মানুষের কোনো প্রকার ক্ষতি হয় না অথচ ব্যক্তি নিজের এবং তার পারিপার্শ্বিকতার কল্যান হয়ে থাকে এমন। বিজ্ঞানের উন্নতি, প্রযুক্তির আধুনিকায়নের ফলে অনেকে টেলিভিশনে বক্তৃতা দিয়ে মহামান্য উপাধি লাভ করছে। তাহলে বিজ্ঞান প্রযুক্তির নতুন নতুন জগৎ আবিষ্কারে আপনাদের অবদান থাকবে না কেন? অন্যের পুকুরে আর কত গোসল করবেন, এবার নিজের পুকুর খনন করার চেষ্টা করুন।
ইসলামকে মনে করা হয় এক জীবন ব্যবস্থার নাম যেখানে কায়িক পরিশ্রমের ক্ষেত্র আবিষ্কার করা হয় অথচ আপনাদের প্রতিষ্ঠান থেকে অনেকে মোটা মোটা ডিগ্রি অর্জন করছে কিন্তু কোনো প্রকার মাঠপর্যায়ে পরিশ্রম নেই, আমাদের নবী মাঠে মাঠে মেষ চড়ানোর কাজ করেছেন, দেশে দেশে ব্যবসা করেছেন অর্থাৎ শ্রমজীবী জীবন ছিল তাঁর। আর আমাদের মাওলানা মুফতি ভায়েরা যেন বিশাল আকারের সাব, টিউবওয়েলের পানিও অর্ডার দিয়ে আনান....
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন