গ্রামের অধিকাংশ রাস্তা কাঁচা। তার উপরে আবার একটানা বৃষ্টি। কাদা আর কাদা। পা ফেলার সুস্থ জায়গা একেবারে নেই বললেই চলে। অন্ধকার রাত। বাজার চারতলা থেকে মধুপুরের দিকে যাত্রা। অন্ধকারে মানিয়ে মানিয়ে হয়তো পথ চলা যায় কিন্তু কাদা। তাছাড়া জুতা আর কাদার মধ্যে সতীন সতীন সম্পর্ক।
আমি আর আমার ভাইস্তা। আমাদের সাথে কোনো টর্চ নেই। মধুপুর যেতেই হবে। বাড়ি ফিরে যাওয়ার উপায় থাকলেও ইচ্ছা নেই। একটা অস্বস্তি অত্যন্ত মানসম্মত উপায়ে আমাদের মনের সদর দরজায় ক্লিং ক্লিং করেই চলছে। একসময় ভাইস্তা বলে উঠলো,
কাকা, আসেন নজরুলকে কাজে লাগাই।
কীভাবে?
উত্তর না দিয়েই সে গান ধরলো--
দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার হে!
লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার।।
নজরুলকে ব্যবহার করতে করতে মধুপুর চলে আসি, মধুপুর আসার পর বুঝতে পারি কাদা আর অন্ধকার কেমন করে পাড়ি দিতে হয়।
আমি আর আমার ভাইস্তা। আমাদের সাথে কোনো টর্চ নেই। মধুপুর যেতেই হবে। বাড়ি ফিরে যাওয়ার উপায় থাকলেও ইচ্ছা নেই। একটা অস্বস্তি অত্যন্ত মানসম্মত উপায়ে আমাদের মনের সদর দরজায় ক্লিং ক্লিং করেই চলছে। একসময় ভাইস্তা বলে উঠলো,
কাকা, আসেন নজরুলকে কাজে লাগাই।
কীভাবে?
উত্তর না দিয়েই সে গান ধরলো--
দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার হে!
লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার।।
নজরুলকে ব্যবহার করতে করতে মধুপুর চলে আসি, মধুপুর আসার পর বুঝতে পারি কাদা আর অন্ধকার কেমন করে পাড়ি দিতে হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন