রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৪

বাস্তবায়নের অসুর

খাঁচাটি বেশ পরিপাটি। খাঁচা সাধারণত পরিপাটি হয়ে থাকে। পরিপাটি খাঁচার ভেতর মাংসল অজগর। খাঁচাটি কৃত্রিম বনের ভেতর কৃত্রিম ঘর।
একটি খরগোস দেয়া হলো খাঁচার ভেতর। খরগোসটি অজগরের খাবার,  অজগর জানে, আর জানে মানুষ কিন্তু খরগোস জানে না!
তাইতো খরগোসটি  মনের সানন্দে অল্প-স্বল্প খাবার সংগ্রহ করছে মাটির কাছাকাছি এলাকা থেকে।
অজগর আবার সুন্নত মেনে চলে। ক্ষুধা না লাগলে খাবার খায় না। ক্ষুধার তাপে অজগর খরগোসটি কাচাঁভুনা করে খাবে।খরগোসটিও সদ্য জন্মনেয়া ঘাসটি খেয়ে ক্ষুধার আর্জি পূর্ণ করছে। নবজাতক ঘাসের ওয়া ওয়া কান্না এখনো থামেনি। কিন্তু ক্ষুধার কাছে কান্নার মূল্য নেই! ক্ষুধার প্রয়োজনে শরীর শরীরের অংশ খায়।
ক্ষুধার্ত চাওয়া এমনি নিষ্ঠুর,
এমনি আপনারে লইয়া ব্যস্ত

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন