মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০১৪

পুঁথিগান



রংপুরে এক পাখি জন্মে জিননুরাইন নাম
সকাল বেলা হাঁটতে গিয়ে দেখা যে পেলাম
ও ভাই দেখা যে পেলাম ।।

পাখি হাঁটে  ,আমি হাঁটি সময়ের তালে
পাখনা ছাড়া পাখি বসে বাতাসের ডালে
ও মা বাতাসের ডালে ।।

সকাল গেল দুপুর এল রোদেলা বাতাস
পাখি তখন খোঁজে ফিরে রঙিলা আকাশ ।
কাক এল, কোকিল এল আরো এল বক
সবাই তাকে মাতাল করে দিয়ে গেল ঠক ।।

জীবনেরও এক কোণে বসে থাকে পাখি
চোখের জলে ফুলে উঠে তার দুটি আখিঁ ।।

তারপর
ভালোবাসা থেকে অনেক দূরে চলে যায় পাখিটি। চোখের জলে বুক ভাসায় ।বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে মনে ও জনে ।কঠিন কষ্টে সময় কাটায় ।

আবারো কবি সুরে গান ধরে সকালবেলার পাখি
পণ করে তার জন্য রাখবে জীবনবাজি
আ হা রাখবে জীবনবাজী ।।

চুন খেয়ে দই দেখলে বড় বেশি ভয়
আসল পাখি চিনতে পাখির বড় নয়- ছয় ।।
হায় রে
কষ্ট পেয়ে আসল পাখি মনের বনে হাঁটে
চারপাশের পেচাশ্যামা মিটিমিটি হাসে ।।

মাগরিবেরই পরে যখন পাখি থাকবে না
তার কাছে হিসাব চাই বে আপে রাব্বানা ।
পরকালে তুমি ছাড়া বাঁচবে না এ পাখি
জাহান্নামে তুমি থাকবা আর থাকবো আমি
জাহান্নামে সে থাক বে আর থাক বো আমি ।।

মনবাড়িঃ২৩,১০,২০১৩

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন