মেঘনা নদী বর্ষার প্রাতর্মধ্যন্দিনে রসে টলমল! চোখের তৃপ্তি সুখকর হয়ে উঠে যখন সূর্যের পশ্চিমআকাশে হেলে পড়ার খেলা শুরু হয়। প্রাকৃতিক গন্ধ আর সূর্যগন্ধ মিলে একাকার। সূর্য বিদায় নিলে শুরু হয় অন্যরকম রঙ্গের খেলা। জলের গায়ে অন্ধকারের শীতল পরশ, নীরবতা জোনাকির মতো জ্বলে মনের আবাসিক এলাকায়। যদি আকাশে চাঁদ থাকে তবে তো রমণীয় পরিবেশ, গন্ধমূষিক চারণভূমি।
জলের আধখানা আওয়াজ মনে হয় প্রিয়ার হারানো সুর।
উত্তম- সুচিত্রা হয়ে উঠে নৌকা আর জলের ঐকতান! রাত যতই গভীরে যেতে থাকে ততই থৈথৈ শব্দে প্রাজ্ঞময় রব তোলে শব্দহীন দেয়াল। দলছুট একজন কচুরিপানাও তখন আপনারে চিনিবার লাইগগা ব্যাকুল হয়ে পড়ে।
মলাই মাঝির হারিকেনের শব্দ শোনে না মেঘনার সরল মাছ, মেঘনার জল তখনো শোনে রাস্তার কুকুরের হাঁকডাক।
শেকলে বাধা থাকে হাতেগোনা খেয়ানৌকা! আহারে নৌকাও শেকলহীন হতে পারে না! শেকড়হীন হতে পারে না পুরোনো মেঘনা!
জলের আধখানা আওয়াজ মনে হয় প্রিয়ার হারানো সুর।
উত্তম- সুচিত্রা হয়ে উঠে নৌকা আর জলের ঐকতান! রাত যতই গভীরে যেতে থাকে ততই থৈথৈ শব্দে প্রাজ্ঞময় রব তোলে শব্দহীন দেয়াল। দলছুট একজন কচুরিপানাও তখন আপনারে চিনিবার লাইগগা ব্যাকুল হয়ে পড়ে।
মলাই মাঝির হারিকেনের শব্দ শোনে না মেঘনার সরল মাছ, মেঘনার জল তখনো শোনে রাস্তার কুকুরের হাঁকডাক।
শেকলে বাধা থাকে হাতেগোনা খেয়ানৌকা! আহারে নৌকাও শেকলহীন হতে পারে না! শেকড়হীন হতে পারে না পুরোনো মেঘনা!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন