শীত এলেই এক কান্নার কথা মনে পড়ে। গভীর এক কান্না। মেউ মেউ কান্না। সারারাত বিড়ালটি ঘরের এক পাশ থেকে আরেক পাশ, আরেক পাশ থেকে অন্য পাশ পায়চারি করে, মিউ মিউ করে হয়রান। রাত গভীর হতে থাকে আর মিউ মিউ শব্দটি গভীর হয়ে অন্য এক শব্দ ধারণ করে যা করুণ বেদনার মতো নীল।
সকাল হয়ে যায়। অন্ধকার বিদায় নেয়। বিদায় নেয় বেটা বিড়াল। কিন্তু বিড়ালটির কান্না সূর্যরশ্মির মতো বাড়ির আনাচে কানাচে জড়িয়ে থাকে সারাটা দিন।
ঘরের মিস বিড়াল সারারাত আরামে ঘুমিয়ে থাকে আমার পাশে এ্যারাবিক কম্বলের নিচে। দিনেও সে ঘুমায় সময়ে অসময়ে। বেটা বিড়াল আবার আসে রাতে, কান্না করে আগের মতো, চলে যায় একা একা কোনো এক ভোরে।
একদিন সে দিনে আসে। মিস বিড়াল গভীর ঘুমে। তারপর থেকে তারপর, এবং থেকে এবং গভীর এক ঝগড়াটে প্রেম।
কম্বলের নিচে মিস বিড়াল আর আসে না। জনাব বিড়াল আর রাতে ডাকে না। তখন তাদের দাম্পত্য জীবন।
শীত চলে গেল। চলে গেলেন জনাব বিড়াল। মিসেস বিড়াল কয়েক সন্তানের মা।
সকাল হয়ে যায়। অন্ধকার বিদায় নেয়। বিদায় নেয় বেটা বিড়াল। কিন্তু বিড়ালটির কান্না সূর্যরশ্মির মতো বাড়ির আনাচে কানাচে জড়িয়ে থাকে সারাটা দিন।
ঘরের মিস বিড়াল সারারাত আরামে ঘুমিয়ে থাকে আমার পাশে এ্যারাবিক কম্বলের নিচে। দিনেও সে ঘুমায় সময়ে অসময়ে। বেটা বিড়াল আবার আসে রাতে, কান্না করে আগের মতো, চলে যায় একা একা কোনো এক ভোরে।
একদিন সে দিনে আসে। মিস বিড়াল গভীর ঘুমে। তারপর থেকে তারপর, এবং থেকে এবং গভীর এক ঝগড়াটে প্রেম।
কম্বলের নিচে মিস বিড়াল আর আসে না। জনাব বিড়াল আর রাতে ডাকে না। তখন তাদের দাম্পত্য জীবন।
শীত চলে গেল। চলে গেলেন জনাব বিড়াল। মিসেস বিড়াল কয়েক সন্তানের মা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন