তিনি উপোস থাকবেন, মাঝে মাঝে ইফতার করবেন, তাও আবার ধার করা টাকা দিয়ে। কারন তিনি লেখক। উপোস না থাকলে তো লেখক হওয়া যায় না, মানুষের কষ্ট অনুধাবন করা যায় না।
তাঁর বউ এক শাড়ি দিয়ে বছর শেষ করে দিবে। কারন তার স্বামী লেখক।
তাঁর সন্তান টাকার অভাবে ফাইনাল পরীক্ষা দিতে পারবে না। কারন একটাই তার বাবা লেখক।
তাঁর বাবা ভালো একটি পাঞ্জাবি কিনতে পারবে না, ভালো পোশাকের অভাবে নামাযের শেষ কাতারে তাঁর জায়গা। কারন তিনি লেখকের বাবা।
আর তিনি মাঠ দিবেন, মাঠে মঞ্চ তৈরি করে দিবেন, মঞ্চে কিছু লোক বক্তৃতা দিয়ে খ্যাতি অর্জন করবে, কিছু লোক মঞ্চে ওঠতে না পারার ব্যর্থতায় লেখার খাতাটিকে বক্তব্যের মঞ্চ বানাবে।
তাহলে তিনি কে?
তিনি আমাদের সবার হুজুর, হুজুরে আযম বিত্তবান, অর্থবান ভদ্রলোক।
তিনি পালঙ্কে আরাম করে বসবেন, জর্দা দিয়ে পান চিবাতে চিবাতে ফতোয়া দিতে থাকবেন কে লেখক আর কে লেখক না। আর তার মুরিদানরা একটু পর পর হাততালি দেয়ার পরিবর্তে সোবহানাললা সোবহানাললা বলে বলে শয়তান তাড়াতে থাকবে।
তাঁর বউ এক শাড়ি দিয়ে বছর শেষ করে দিবে। কারন তার স্বামী লেখক।
তাঁর সন্তান টাকার অভাবে ফাইনাল পরীক্ষা দিতে পারবে না। কারন একটাই তার বাবা লেখক।
তাঁর বাবা ভালো একটি পাঞ্জাবি কিনতে পারবে না, ভালো পোশাকের অভাবে নামাযের শেষ কাতারে তাঁর জায়গা। কারন তিনি লেখকের বাবা।
আর তিনি মাঠ দিবেন, মাঠে মঞ্চ তৈরি করে দিবেন, মঞ্চে কিছু লোক বক্তৃতা দিয়ে খ্যাতি অর্জন করবে, কিছু লোক মঞ্চে ওঠতে না পারার ব্যর্থতায় লেখার খাতাটিকে বক্তব্যের মঞ্চ বানাবে।
তাহলে তিনি কে?
তিনি আমাদের সবার হুজুর, হুজুরে আযম বিত্তবান, অর্থবান ভদ্রলোক।
তিনি পালঙ্কে আরাম করে বসবেন, জর্দা দিয়ে পান চিবাতে চিবাতে ফতোয়া দিতে থাকবেন কে লেখক আর কে লেখক না। আর তার মুরিদানরা একটু পর পর হাততালি দেয়ার পরিবর্তে সোবহানাললা সোবহানাললা বলে বলে শয়তান তাড়াতে থাকবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন