তুমি ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই, নেই কোনো মত
আমার সমস্ত পথ এঁকেবেঁকে ছুটে চলে তোমার পথের ঠিকানায়
তার কিংবা তাহাদের মতে কিংবা পথে নয়
তোমার মত নিয়ে যারা খেলা করে, খেলে যায় সাপুরাম সাপুড়ে
তারা জানে না প্রিয় কিংবা প্রিয়তা
মতে,পথে থাকে না
প্রেম,
সে তো ধনাত্মক চার্জ
গভীরে যেতে জানে, গভীরতা খোঁজেনা
প্রেম!
মত তৈরির কারখানা
প্রেম?
একপ্রাণে পথ চলার শিল্পরীতি, অফুরন্ত প্রাণের শিল্পশালা
প্রিয় সুহৃদ,
মন্দির কিংবা মসজিদ ভাঙার অসীম সাহস, অন্তিম ইচ্ছা আপনার আছে কিনা আমার জানা নেই। পৃথিবীকে কতবার ভেঙেছেন তাও আমার জানা নেই।
শুধু জেনেছি আপনি ভাঙতে পারেন।
কী ভেঙ্গেছেন আপনি জানেন?
রাতের ধ্যানমগ্ন সময়ে প্রিয়-প্রিয়ার হৃদয়ঙ্গম মুহুর্তকে টুকরো টুকরো করে দিয়েছেন।
প্রিয়-প্রিয়া যখন খেলা করে স্বং ব্রক্ষ্মা সেই খেলার সজীব দর্শক, কেবলই হাসে আর প্রেরণা জোগায়। তিনি জানেন এই খেলায় সুর থাকে না, সুর তৈরি হয়, প্রতিটি সুর সৃষ্টির প্রমত্তায় উন্মাদ। তাঁর রহস্যের পল্লব এখানেই কেবল ভোরের সূর্যের মতো সত্যের স্ফুলিঙ্গ উড়ায়। অসুর,যাকে সৃষ্টি করা হয়েছে প্রেমের পাঠশালায়, যাকে পাঠানো হয়েছে পৃথিবীতে ইশ্বরের বিপরীতে , সেও এক জায়গা এসে স্থির হয়ে যায়।
জানেন সে জায়গাটি কোথায়?
প্রেমিক-প্রেমিকার হৃদয়!
সেই হৃদয় ভাঙার অভিযানে আপনারা অসুরের ভীত কাঁপিয়ে দিয়েছেন।
এ্যাডাম-ইভ পৃথিবীতে নেমে আসে, নামানো হয়। ভাগ্যের পরামর্শে দুজন দুপথে দুভাবে। ইভহীন এ্যাডাম ছটফট করে, ডানাভাঙা পাখির মতো ঘুরে বেড়ায় শ্রীলঙ্কার একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত। এ্যাডামের চোখের জলে নহর তৈরি হয় যা কিনা তৃষ্ণার্ত পাখির সুপেয় পানি। তাদের বুকের ভেতরের নোনা ব্যথা চোখের কথা হয়ে ঝরে। তাদের কান্নায় আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠে। প্রিয়হারা কান্নার সুর ইশ্বরের অস্তিত্বে আঘাত আনে। ইশ্বর তখন নড়েচড়ে বসেন। তখন থেকে ইশ্বর কসম করেছে প্রেমের সাথে থাকবেন ,তখন থেকে তিনি প্রেমের মাঝে অপ্রেমের রিংটোন বাজাননা।
আপনারা আজ ইশ্বরের বিপরীতে!
আগুন নিয়ে খেলা করতে পারেন। আগুন আপনার পৃথিবীর সদস্য। প্রেম নিয়ে খেলা করতে যাবেন না, প্রেম আপনার পৃথিবীতে নেই।
প্রেমনদীর মাঝি হয়েছি আকাশ ভরা কাঁটা
প্রেমের পাশে বিপ্লব রেখে হাঁটছি আমি একা
আকাশ তুমি সঙ্গে থেকো, বাতাস দিও প্রাণ
অন্ধের চোখে জীবন দেব, গাইব প্রেমের গান
প্রিয়তার প্রিয়ারা,
প্রগতিশীলতার ঢং আপনাদের অঙ্গে, প্রতিক্রিয়াশীল মনোভাব আপনাদের ঠোঁটে, কানে, ললিত দৃষ্টির প্রস্তুত এলাকায়। আপনাদের ভাষার মাংসে প্রাগৈতিহাসিক গন্ধ। তাইতো কবিকে নিয়ে অকহতব্য কথন।
কবি নিয়ে কথা বলা এতো সহজ?
শব্দের সাথে শব্দের মিল দিলেই কবিতা হয়না, কবিতা মানুষের শেকড় থেকে শিখরের কথা বলে, প্রচলিত দাসকে শেখায় মর্যাদার গূঢ় অর্থ।
কবির প্রেম শুরু হয়, শেষ হয়না। বন্য আবেশ ঝুলে থাকে শরীরের দেয়ালে। একধরনের জলপাই রঙের অন্ধকার তখনে-সখনে প্রশান্তির স্লোগানে মুখরিত করে তুলে মৃত্তিকার আমপারাঃ।
তাই ভবের চোখে না, ভাবের মনে ভেবে দেখুন-- আপনি কতটুকু মানুষ, আর কতটুকু মানুষ হলে মানুষ চেনা যায়।
সমাজের ত্যজ হলে মানুষ হয় কী অমৃতের সন্তান?
নিজের চেহারার এক আয়াতও মুখস্থ নেই অথচ কী সহজে প্রাক্কলিক বক্তব্যে তাহার আদ্যোপান্ত মুখস্থ বলেন।
মুখস্থ প্রিয়দের জানায় মুখস্থ সেলাম, নমস্কার
জয় হোক
আপনাদের মুখস্থ আবিষ্কার
আমার সমস্ত পথ এঁকেবেঁকে ছুটে চলে তোমার পথের ঠিকানায়
তার কিংবা তাহাদের মতে কিংবা পথে নয়
তোমার মত নিয়ে যারা খেলা করে, খেলে যায় সাপুরাম সাপুড়ে
তারা জানে না প্রিয় কিংবা প্রিয়তা
মতে,পথে থাকে না
প্রেম,
সে তো ধনাত্মক চার্জ
গভীরে যেতে জানে, গভীরতা খোঁজেনা
প্রেম!
মত তৈরির কারখানা
প্রেম?
একপ্রাণে পথ চলার শিল্পরীতি, অফুরন্ত প্রাণের শিল্পশালা
প্রিয় সুহৃদ,
মন্দির কিংবা মসজিদ ভাঙার অসীম সাহস, অন্তিম ইচ্ছা আপনার আছে কিনা আমার জানা নেই। পৃথিবীকে কতবার ভেঙেছেন তাও আমার জানা নেই।
শুধু জেনেছি আপনি ভাঙতে পারেন।
কী ভেঙ্গেছেন আপনি জানেন?
রাতের ধ্যানমগ্ন সময়ে প্রিয়-প্রিয়ার হৃদয়ঙ্গম মুহুর্তকে টুকরো টুকরো করে দিয়েছেন।
প্রিয়-প্রিয়া যখন খেলা করে স্বং ব্রক্ষ্মা সেই খেলার সজীব দর্শক, কেবলই হাসে আর প্রেরণা জোগায়। তিনি জানেন এই খেলায় সুর থাকে না, সুর তৈরি হয়, প্রতিটি সুর সৃষ্টির প্রমত্তায় উন্মাদ। তাঁর রহস্যের পল্লব এখানেই কেবল ভোরের সূর্যের মতো সত্যের স্ফুলিঙ্গ উড়ায়। অসুর,যাকে সৃষ্টি করা হয়েছে প্রেমের পাঠশালায়, যাকে পাঠানো হয়েছে পৃথিবীতে ইশ্বরের বিপরীতে , সেও এক জায়গা এসে স্থির হয়ে যায়।
জানেন সে জায়গাটি কোথায়?
প্রেমিক-প্রেমিকার হৃদয়!
সেই হৃদয় ভাঙার অভিযানে আপনারা অসুরের ভীত কাঁপিয়ে দিয়েছেন।
এ্যাডাম-ইভ পৃথিবীতে নেমে আসে, নামানো হয়। ভাগ্যের পরামর্শে দুজন দুপথে দুভাবে। ইভহীন এ্যাডাম ছটফট করে, ডানাভাঙা পাখির মতো ঘুরে বেড়ায় শ্রীলঙ্কার একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত। এ্যাডামের চোখের জলে নহর তৈরি হয় যা কিনা তৃষ্ণার্ত পাখির সুপেয় পানি। তাদের বুকের ভেতরের নোনা ব্যথা চোখের কথা হয়ে ঝরে। তাদের কান্নায় আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠে। প্রিয়হারা কান্নার সুর ইশ্বরের অস্তিত্বে আঘাত আনে। ইশ্বর তখন নড়েচড়ে বসেন। তখন থেকে ইশ্বর কসম করেছে প্রেমের সাথে থাকবেন ,তখন থেকে তিনি প্রেমের মাঝে অপ্রেমের রিংটোন বাজাননা।
আপনারা আজ ইশ্বরের বিপরীতে!
আগুন নিয়ে খেলা করতে পারেন। আগুন আপনার পৃথিবীর সদস্য। প্রেম নিয়ে খেলা করতে যাবেন না, প্রেম আপনার পৃথিবীতে নেই।
প্রেমনদীর মাঝি হয়েছি আকাশ ভরা কাঁটা
প্রেমের পাশে বিপ্লব রেখে হাঁটছি আমি একা
আকাশ তুমি সঙ্গে থেকো, বাতাস দিও প্রাণ
অন্ধের চোখে জীবন দেব, গাইব প্রেমের গান
প্রিয়তার প্রিয়ারা,
প্রগতিশীলতার ঢং আপনাদের অঙ্গে, প্রতিক্রিয়াশীল মনোভাব আপনাদের ঠোঁটে, কানে, ললিত দৃষ্টির প্রস্তুত এলাকায়। আপনাদের ভাষার মাংসে প্রাগৈতিহাসিক গন্ধ। তাইতো কবিকে নিয়ে অকহতব্য কথন।
কবি নিয়ে কথা বলা এতো সহজ?
শব্দের সাথে শব্দের মিল দিলেই কবিতা হয়না, কবিতা মানুষের শেকড় থেকে শিখরের কথা বলে, প্রচলিত দাসকে শেখায় মর্যাদার গূঢ় অর্থ।
কবির প্রেম শুরু হয়, শেষ হয়না। বন্য আবেশ ঝুলে থাকে শরীরের দেয়ালে। একধরনের জলপাই রঙের অন্ধকার তখনে-সখনে প্রশান্তির স্লোগানে মুখরিত করে তুলে মৃত্তিকার আমপারাঃ।
তাই ভবের চোখে না, ভাবের মনে ভেবে দেখুন-- আপনি কতটুকু মানুষ, আর কতটুকু মানুষ হলে মানুষ চেনা যায়।
সমাজের ত্যজ হলে মানুষ হয় কী অমৃতের সন্তান?
নিজের চেহারার এক আয়াতও মুখস্থ নেই অথচ কী সহজে প্রাক্কলিক বক্তব্যে তাহার আদ্যোপান্ত মুখস্থ বলেন।
মুখস্থ প্রিয়দের জানায় মুখস্থ সেলাম, নমস্কার
জয় হোক
আপনাদের মুখস্থ আবিষ্কার
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন