আমাদের দেশের নেতারা শুধু নেতা। তারা সারাদিন শুধু মানুষ নিয়ে ব্যস্ত। তারা সমস্যা সমাধানের আমির সাব। ছোট কালে শুনতাম শকুন নাকি গরুর মৃত্যুর জন্য প্রার্থনা করে-- কথাটিকে এখনো কথার কথা হিসাবেই জানি। কিন্তু আমগো নেতারা হারাদিন মানুষ সমস্যায় থাকুক এই প্রার্থনা করে-- এটা কিন্তু কথার কথা না, বাস্তব সত্য। সমস্যা না থাকলে তারা নেতাগিরি দেখাবে কোথায়! তাদেরকে মানুষ সম্মান করবে কেন! তাদের হাউন আইবো কোথা থেকে!!
এই মিয়া আফনে আমগো নেতা ভাই গো নিয়া কী কন? আফনে জানেন হে গো কত ব্যবসা আছে?
আরে ভাই জানি, ভালো করেই জানি। তদবিরের চেয়ে ভালো কোনো ব্যবসা নাই বাংলাদেশে। বিনা পুঁজিতে রুজি। এই তদবিরের ব্যবসা বাংলাদেশে চালু করছে কেডা আফনে জানেন মিয়া?
কেডা চালু করছে?
আমগো নেতা ভাইয়েরা ( চরম ক্রিয়েটিভ)।
এই প্রযুক্তির যুগে তদবিরের ব্যবসা এক্কেবারে চাঙ্গা। হালি ফোনটা পকেট থেইক্কা হুলবো আর কইবো আমারে `চিনবার পাইছো, আমি ইমুক'। মোবাইলের অপর প্রান্তে যে আছে সে `জ্বি ভাই জ্বি ভাই ' বলতে বলতে একসারা।
আর দেশের যে কোনো প্রান্তে সাধারন মানুষ যে কোনো উপায়ে হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে যে টাকা উপার্জন করে তার এক অংশ বিনা পরিশ্রমে নেতাগো এ্যাকাউন্টে চলে যায়। নেতারা কষ্ট করে বোথে যায় আর এটিএম কার্ড ইস্যু করে আর ফরফর কইরা টাকা বের হয়ে আসে।
তাগো ব্যবসার কথা কইতে গেলে রাইত শেষ অইয়া যাইবো। তারা ব্যবসার নামে খানকা খোলে বসছে। অর্থনৈতিক লেনদেনের সব হিসাব আল্লার রহমতে তাগো খানকায় সম্পূর্ন হয়।
নেতা ভাইয়েরা যে টুপি পড়ে তার অর্থ কিন্তু ধর্মীয় উদ্দেশ্যের চেয়েও পাবলিক সিন্টিমেট আদায়ের দিকেই দৃষ্টি।
নেতা ভাইগো দেখলেই পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসের হোসেন মিয়ার কথা মনে পড়ে, হোসেন মিয়া ময়নাদ্বীপ বানাইতে চেয়েছিল আর নেতারা বানাইতে চায় হাওয়া ভবন। হাওয়া ভবনে হাওয়া কেনাবেচা অই, সাধারন মানুষের ইচ্ছা অনিচ্ছার কোনো মূল্য নেই।
নেতারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে। কারন ক্ষমতার অপব্যবহার না করলে ক্ষমতা যে আছে তা ক্যামনে জনগন বুঝবে। জনগনও ক্ষমতার পূজারী-- সঠিক বেঠিক পরের কথা জনগন নেতা গো কাছ থেকে ক্ষমতার শক্তি প্রার্থনা করে। আর একটি দেশের জনগনের জিন্দাবাদ যে দিকে সেই দিকে জিন্দাবাদ সুবিধাবাদ নেতা তৈরি হবে এটাইতো স্বাভাবিক কথা।
এই মিয়া আফনে আমগো নেতা ভাই গো নিয়া কী কন? আফনে জানেন হে গো কত ব্যবসা আছে?
আরে ভাই জানি, ভালো করেই জানি। তদবিরের চেয়ে ভালো কোনো ব্যবসা নাই বাংলাদেশে। বিনা পুঁজিতে রুজি। এই তদবিরের ব্যবসা বাংলাদেশে চালু করছে কেডা আফনে জানেন মিয়া?
কেডা চালু করছে?
আমগো নেতা ভাইয়েরা ( চরম ক্রিয়েটিভ)।
এই প্রযুক্তির যুগে তদবিরের ব্যবসা এক্কেবারে চাঙ্গা। হালি ফোনটা পকেট থেইক্কা হুলবো আর কইবো আমারে `চিনবার পাইছো, আমি ইমুক'। মোবাইলের অপর প্রান্তে যে আছে সে `জ্বি ভাই জ্বি ভাই ' বলতে বলতে একসারা।
আর দেশের যে কোনো প্রান্তে সাধারন মানুষ যে কোনো উপায়ে হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে যে টাকা উপার্জন করে তার এক অংশ বিনা পরিশ্রমে নেতাগো এ্যাকাউন্টে চলে যায়। নেতারা কষ্ট করে বোথে যায় আর এটিএম কার্ড ইস্যু করে আর ফরফর কইরা টাকা বের হয়ে আসে।
তাগো ব্যবসার কথা কইতে গেলে রাইত শেষ অইয়া যাইবো। তারা ব্যবসার নামে খানকা খোলে বসছে। অর্থনৈতিক লেনদেনের সব হিসাব আল্লার রহমতে তাগো খানকায় সম্পূর্ন হয়।
নেতা ভাইয়েরা যে টুপি পড়ে তার অর্থ কিন্তু ধর্মীয় উদ্দেশ্যের চেয়েও পাবলিক সিন্টিমেট আদায়ের দিকেই দৃষ্টি।
নেতা ভাইগো দেখলেই পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসের হোসেন মিয়ার কথা মনে পড়ে, হোসেন মিয়া ময়নাদ্বীপ বানাইতে চেয়েছিল আর নেতারা বানাইতে চায় হাওয়া ভবন। হাওয়া ভবনে হাওয়া কেনাবেচা অই, সাধারন মানুষের ইচ্ছা অনিচ্ছার কোনো মূল্য নেই।
নেতারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে। কারন ক্ষমতার অপব্যবহার না করলে ক্ষমতা যে আছে তা ক্যামনে জনগন বুঝবে। জনগনও ক্ষমতার পূজারী-- সঠিক বেঠিক পরের কথা জনগন নেতা গো কাছ থেকে ক্ষমতার শক্তি প্রার্থনা করে। আর একটি দেশের জনগনের জিন্দাবাদ যে দিকে সেই দিকে জিন্দাবাদ সুবিধাবাদ নেতা তৈরি হবে এটাইতো স্বাভাবিক কথা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন