জীবন সরল রেখার মতো সহজ নয়। আবার বক্ররেখার মতো জটিলও নয়। জীবন মানে কাছারি ঘরে হাওয়া খাওয়ার মতো স্বাভাবিকতা। অনেকগুলো রাত একসাথে করলে কান্নার সমান হয়না। তবুও মানুষ কাদে। অনেকগুলো মিছিল একসাথে করলে নদীর স্রোতের মতো হয় না। তবুও মিছিল থেমে থাকে না। মেঘপাখির উড়ে যাওয়া , অতিথি পাখির ডানা ঝাপটিয়ে চলার মতো নয়। তবুও অতিথি পাখি, মেঘপাখি উড়ে চলে, বয়ে চলে।
প্রত্যেকের নিজস্ব মহিমা রয়েছে। প্রতিটি ইচ্ছার পেছনে থাকে আপন তাগাদা। প্রকাশিত ইচ্ছার বাস্তবিক কথা, রূপকথা এক সময় কাজের আয়তন লাভ করে। যে কাজটি শেকড় থেকে শিখরের মহিমা প্রকাশ করে তাই তো প্রকৃত মহিমার দাবি রাখে।
চিন্তার সাথে প্রতিক্ষণ বর্তমান থাকা আসল কথা। ছোট বা বড় চিন্তা বলে কিছু নেই। জীবন যেমন বিকাশমান, জীবনের নৌকা 'চিন্তাও' তেমনি ক্ষণে ক্ষণে বিকশিত। তবে তা লালনের গানের মতো আপনাকে খোঁজার কঠিন ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞাফর্মে বাইন্ডিং হতে হয়।
নিজেকে জানতে জানতে নিজের চারপাশ। তারপর বিশ্বের চলমান আয়োজনের সাথে নিজের উপস্থিতির বর্তমানকে তুলে ধরায় আমুণ্ডু চেতনা হওয়ার সরলতাকে প্রকাশ করে।
তবে আমাদের চিন্তা এখনো পোশাক পরিধান করতে শিখেনি। পশু যুগের মতো সভ্য থাকতে চায়। অবচেতনমনে প্রাকৃতিক। চেতনাতে সভ্য! মেকআপ সভ্য। চোখ যেমন তার সবচেয়ে কাছেরপ্রিয় পাপড়ির খোঁজ রাখে না। আমরা তেমনি আমাদের প্রতিবেশী সৌন্দর্যে আকর্ষণবোধ করি না।
সৌন্দর্য থাকে উচুঁভিটায়। এই বোধটুকু হাজার বছরের সময়ধারা আমাদেরকে ধার দিয়েছে। তাইতো রাস্তার পাশে দূর্বাফুলের অপরূপ হাতছানিতে আমরা মুগ্ধ নই। এই কারণে হয়তো হুমায়ুন আজাদ স্যার বলেছিলেন /বলেন আমাদের সৌন্দর্যচেতনা অশ্লীল।
প্রকৃতি যেখানে সুন্থ সেখানে আনন্দের লক্ষ্য ও উপলক্ষ প্রবাহিত হয় প্রস্ফুটিত ধারায়। প্রকৃতি মূলত, বস্তুত আমাদের অস্তিত্বের শেকড়, আমাদের শেকওয়া। প্রকৃতিকে চ্যালেঞ্জ করে উপরে উঠা যাবে। তবে নিচে নামার মই থাকবে না। মহিমাগতি হয়ে পড়বে খুব বেশি ভাসমান।
তাই প্রকৃতির প্রতিটি উপাদানকে সুন্দর বলার সময় শেষ। এখন থেকে বলা উচিৎ সুন্দর দেখায়।।পৃথিবীকে চোখের ভেতরে স্থাপন করা উচিত ;মনের ভেতরে নয়।। কারণ আমাদের মনটা বড় বেশি পতিতা! আবেগের বহুগামীতার প্লাবনে প্লাবিত!!
তারপরও বলি 'মন ' তোমাকে অনেক দূর যেতে হবে রবার্ট ফ্রস্টের কবিতার মতো।
অনেক কিছু বদলাতে হবে পারফিউমের মতো
প্রত্যেকের নিজস্ব মহিমা রয়েছে। প্রতিটি ইচ্ছার পেছনে থাকে আপন তাগাদা। প্রকাশিত ইচ্ছার বাস্তবিক কথা, রূপকথা এক সময় কাজের আয়তন লাভ করে। যে কাজটি শেকড় থেকে শিখরের মহিমা প্রকাশ করে তাই তো প্রকৃত মহিমার দাবি রাখে।
চিন্তার সাথে প্রতিক্ষণ বর্তমান থাকা আসল কথা। ছোট বা বড় চিন্তা বলে কিছু নেই। জীবন যেমন বিকাশমান, জীবনের নৌকা 'চিন্তাও' তেমনি ক্ষণে ক্ষণে বিকশিত। তবে তা লালনের গানের মতো আপনাকে খোঁজার কঠিন ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞাফর্মে বাইন্ডিং হতে হয়।
নিজেকে জানতে জানতে নিজের চারপাশ। তারপর বিশ্বের চলমান আয়োজনের সাথে নিজের উপস্থিতির বর্তমানকে তুলে ধরায় আমুণ্ডু চেতনা হওয়ার সরলতাকে প্রকাশ করে।
তবে আমাদের চিন্তা এখনো পোশাক পরিধান করতে শিখেনি। পশু যুগের মতো সভ্য থাকতে চায়। অবচেতনমনে প্রাকৃতিক। চেতনাতে সভ্য! মেকআপ সভ্য। চোখ যেমন তার সবচেয়ে কাছেরপ্রিয় পাপড়ির খোঁজ রাখে না। আমরা তেমনি আমাদের প্রতিবেশী সৌন্দর্যে আকর্ষণবোধ করি না।
সৌন্দর্য থাকে উচুঁভিটায়। এই বোধটুকু হাজার বছরের সময়ধারা আমাদেরকে ধার দিয়েছে। তাইতো রাস্তার পাশে দূর্বাফুলের অপরূপ হাতছানিতে আমরা মুগ্ধ নই। এই কারণে হয়তো হুমায়ুন আজাদ স্যার বলেছিলেন /বলেন আমাদের সৌন্দর্যচেতনা অশ্লীল।
প্রকৃতি যেখানে সুন্থ সেখানে আনন্দের লক্ষ্য ও উপলক্ষ প্রবাহিত হয় প্রস্ফুটিত ধারায়। প্রকৃতি মূলত, বস্তুত আমাদের অস্তিত্বের শেকড়, আমাদের শেকওয়া। প্রকৃতিকে চ্যালেঞ্জ করে উপরে উঠা যাবে। তবে নিচে নামার মই থাকবে না। মহিমাগতি হয়ে পড়বে খুব বেশি ভাসমান।
তাই প্রকৃতির প্রতিটি উপাদানকে সুন্দর বলার সময় শেষ। এখন থেকে বলা উচিৎ সুন্দর দেখায়।।পৃথিবীকে চোখের ভেতরে স্থাপন করা উচিত ;মনের ভেতরে নয়।। কারণ আমাদের মনটা বড় বেশি পতিতা! আবেগের বহুগামীতার প্লাবনে প্লাবিত!!
তারপরও বলি 'মন ' তোমাকে অনেক দূর যেতে হবে রবার্ট ফ্রস্টের কবিতার মতো।
অনেক কিছু বদলাতে হবে পারফিউমের মতো
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন