বোরখা বিক্রি বাজারে বেড়েছে। মুসলিম মুমিনার সংখ্যা বাজারে বেড়েছে। এখন প্রত্যেক ঘরে ঘরে জন্ম নিবে আল্লার অলী। কারন মা যদি হয় মরিয়ম সন্তান হবে ইশা রুহুল্লাহ , মা যদি হন আমেনা ছেলে হবেন হযরত মোহাম্মদ ()। যেহেতু পর্দা নারীর হাতপায়ের মতো আরেকটি গুরুত্বপূর্ন অঙ্গ সেহেতু পর্দানশীল নারী ব্যতীত ফরহেজগার সন্তান আশা করা যায় না। জান্নাতের প্রত্যেক বিভাগে পর্দানশীল আমার বান্ধবীরা থাকবেই থাকবে ইনশাল্লাহ।
এতক্ষন একটি গড় হিসাব হাজির করলাম। গড় হিসাব, মাথাপিছু আয়, জাতীয় আয় প্রভৃতি হিসাব অনেক সময় হাস্যকর।
ধরেন একটি দেশে দশজন মানুষ। দুইজন মানুষের কাছে আছে দশ হাজার টাকা, ছয়জনের কাছে দুই হাজার, একজনের কাছে একশ টাকা, এক জনের কাছে কোনো টাকাই নাই। গড় হিসাব করলে যার কাছে টাকা নেই তার মাথায়ও একটি বিশাল অর্থপরিমান চলে আসবে, অথচ লোকটির কাছে কোনো টাকাই নেই।
অনেক বোরখাওয়ালীর আমল নামায় নেকনামার কোনো হাসিয়ত নেই। তারপরও তারা বোরখা পড়ে।
কেন?
কারন বোরখা পরিধান করলে কাপড় বেশি পরতে হয়না। মেয়েদের একসেট কাপড় বর্তমানে দুই হাজার টাকার নিচে কল্পনা করা যায় না। আর প্রতিদিন একসেট কাপড় পরলে প্রসাধনী প্রতিযোগিতায় নিজের অবস্থান থাকে না। তাই শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টাই উত্তম পন্থা বা সিরাতুল মুস্তাকিন।
পার্কের প্রত্যেক জায়গায় সিসি ক্যামেরা লাগানো। যে মেয়েটি ভাজা মাছ উল্টিয়ে খেতে পারে না তারও তো টেম্পু চালানোর শখ জাগে। তারা তলে তলে টেম্পু চালাবে কিন্তু অন্য লোক জানবে ক্যানে ...তাই বোরখা আবরন নিরাপদ। রাতে যে হোটেলে স্বামীস্ত্রী পরিচয় দিয়ে একসঙ্গে থাকবে সেই হোটেলেও সিসিক্যামেরা লাগানো। সুতরাং তুমি বাসা থেকে বোরখা পরে আসবা।
কেন?
আরে বুঝ না সময়টা সিসিক্যামেরার ....
বোরখা পরে পাশাপাশি রিকসায় বসা মানে ছোটোখাটো নাইট ক্লাব। হাজার দর্শকের মন মাতিয়ে সুন্দরী কমলাকে নাচতে হয় না। একজনের মন মাতালেই হয়। রিকসায় তখন প্রচন্ড মাতন্ড তাপ। এই তাপে দুইজন বিগলিত আর একজন মানে রিক্সাচালক মনে মনে জমা করে যৌবন তাপ-- রিকসা গ্যারেজে জমা দেয়ার সাথে সাথে রাস্তার মোড়ে দাঁড়ানো যৌনকর্মীদের কাছে হাজিরা দিতে আরম্ভ করে। সারাদিনের জমানো টাকার একটি বিশাল অংশ যৌনকর্মীরা নিয়ে নেয়। ফলে গ্রামের বাড়িতে বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কায়ক্লেশে থাকা জরিনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না আক্কাস মিয়া -- " হারা বছর ডাহা শহরে কাম করে টেহা কই? "
আক্কাস মিয়া জরিনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না। আক্কাস মিয়া কেবল পাথরের মতো চুপ থাকে। একসময় ঘরের ব্যয় বহনের ভার গ্রহন করে কিছুটা জরিনা।
জরিনা মানুষের বাড়ি বাড়ি কাম করে। জরিনার ভরা যৌবন দেখে সর্দারের মনে জোয়ার আসে। সর্দার জরিনারে জোছনা রাইতে আইতে কয়। সর্দার জরিনারে লইয়া পীর ভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে যায়। মাইনসে জিগাই বিবিরে লইয়া কই যাও সর্দার ...সর্দার ইনিয়ে বিনিয়ে নানা রকমের উত্তর দেয়। বোরখা পরার কারনে জরিনাকে চিনতে পারে না মানুষ।
জরিনা এখন বোরখা পরে আনন্দ সিনেমা হলের সামনে দাঁড়ায়। রিকসা গ্যারেজে জমা দিয়ে যৌবন তাপ ঠান্ডা করতে আক্কাস মিয়া বোরখা পরা জরিনাকে ভাড়া নেয় এক রাইতের জন্য...
এখন আর জরিনা আক্কাস মিয়াকে জিজ্ঞেস করে না হারা বছর ডাহা শহরে কাম করে টেহা কই....
এতক্ষন একটি গড় হিসাব হাজির করলাম। গড় হিসাব, মাথাপিছু আয়, জাতীয় আয় প্রভৃতি হিসাব অনেক সময় হাস্যকর।
ধরেন একটি দেশে দশজন মানুষ। দুইজন মানুষের কাছে আছে দশ হাজার টাকা, ছয়জনের কাছে দুই হাজার, একজনের কাছে একশ টাকা, এক জনের কাছে কোনো টাকাই নাই। গড় হিসাব করলে যার কাছে টাকা নেই তার মাথায়ও একটি বিশাল অর্থপরিমান চলে আসবে, অথচ লোকটির কাছে কোনো টাকাই নেই।
অনেক বোরখাওয়ালীর আমল নামায় নেকনামার কোনো হাসিয়ত নেই। তারপরও তারা বোরখা পড়ে।
কেন?
কারন বোরখা পরিধান করলে কাপড় বেশি পরতে হয়না। মেয়েদের একসেট কাপড় বর্তমানে দুই হাজার টাকার নিচে কল্পনা করা যায় না। আর প্রতিদিন একসেট কাপড় পরলে প্রসাধনী প্রতিযোগিতায় নিজের অবস্থান থাকে না। তাই শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টাই উত্তম পন্থা বা সিরাতুল মুস্তাকিন।
পার্কের প্রত্যেক জায়গায় সিসি ক্যামেরা লাগানো। যে মেয়েটি ভাজা মাছ উল্টিয়ে খেতে পারে না তারও তো টেম্পু চালানোর শখ জাগে। তারা তলে তলে টেম্পু চালাবে কিন্তু অন্য লোক জানবে ক্যানে ...তাই বোরখা আবরন নিরাপদ। রাতে যে হোটেলে স্বামীস্ত্রী পরিচয় দিয়ে একসঙ্গে থাকবে সেই হোটেলেও সিসিক্যামেরা লাগানো। সুতরাং তুমি বাসা থেকে বোরখা পরে আসবা।
কেন?
আরে বুঝ না সময়টা সিসিক্যামেরার ....
বোরখা পরে পাশাপাশি রিকসায় বসা মানে ছোটোখাটো নাইট ক্লাব। হাজার দর্শকের মন মাতিয়ে সুন্দরী কমলাকে নাচতে হয় না। একজনের মন মাতালেই হয়। রিকসায় তখন প্রচন্ড মাতন্ড তাপ। এই তাপে দুইজন বিগলিত আর একজন মানে রিক্সাচালক মনে মনে জমা করে যৌবন তাপ-- রিকসা গ্যারেজে জমা দেয়ার সাথে সাথে রাস্তার মোড়ে দাঁড়ানো যৌনকর্মীদের কাছে হাজিরা দিতে আরম্ভ করে। সারাদিনের জমানো টাকার একটি বিশাল অংশ যৌনকর্মীরা নিয়ে নেয়। ফলে গ্রামের বাড়িতে বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে কায়ক্লেশে থাকা জরিনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না আক্কাস মিয়া -- " হারা বছর ডাহা শহরে কাম করে টেহা কই? "
আক্কাস মিয়া জরিনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না। আক্কাস মিয়া কেবল পাথরের মতো চুপ থাকে। একসময় ঘরের ব্যয় বহনের ভার গ্রহন করে কিছুটা জরিনা।
জরিনা মানুষের বাড়ি বাড়ি কাম করে। জরিনার ভরা যৌবন দেখে সর্দারের মনে জোয়ার আসে। সর্দার জরিনারে জোছনা রাইতে আইতে কয়। সর্দার জরিনারে লইয়া পীর ভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে যায়। মাইনসে জিগাই বিবিরে লইয়া কই যাও সর্দার ...সর্দার ইনিয়ে বিনিয়ে নানা রকমের উত্তর দেয়। বোরখা পরার কারনে জরিনাকে চিনতে পারে না মানুষ।
জরিনা এখন বোরখা পরে আনন্দ সিনেমা হলের সামনে দাঁড়ায়। রিকসা গ্যারেজে জমা দিয়ে যৌবন তাপ ঠান্ডা করতে আক্কাস মিয়া বোরখা পরা জরিনাকে ভাড়া নেয় এক রাইতের জন্য...
এখন আর জরিনা আক্কাস মিয়াকে জিজ্ঞেস করে না হারা বছর ডাহা শহরে কাম করে টেহা কই....