এখানে উঁচু হিল আমদানি করা হয়। অথচ ভোক্তা জানে না হিল এই মাটির জন্য প্রযোজ্য না। কারণ এখানকার অধিকাংশ রাস্তাঘাট কাঁচা। ফলে দেখা যায় তারা মাটিতে এমনভাবে পা ফেলে যেন সার্কাসের চিকন রশিতে পা ফেলছে।
হিলযুক্ত জুতা পায়ের সামনের অংশ থেকে পেছনের অংশকে দুই থেকে তিন ইঞ্চি উঁচু করে। এর প্রভাব গিয়ে পড়ে বুকে। ফলে বুক হাঁসের মতো সামনের দিকে ঝুলে থাকে, বুক যখন সামনের দিকে ঝুলে থাকে তখন এর একটি প্রভাব পড়ে কোমরে। কোমর তার স্বাভাবিক ব্যালেন্স হারায়। কোমর হেলেদুলে চলতে থাকে। নিতম্ব যেহেতু রাবারের মতো সেহেতু কোমরের চাপে নিতম্ব প্রশস্ত হয়ে পড়ে।
একদিকে বুক সামনের দিকে, অন্যদিকে নিতম্ব পেছনের দিকে রাবারের মতো স্প্রিং করে চলে। নিতম্ব আর বুকের দুলদুল তখন পুরুষের মনে ঝনঝনা শব্দ তৈরি করে। পুরুষ কামনার ঘরে বাঁধ দিয়ে রাখতে পারে না। কারণ জলের স্বভাব প্রবাহিত হওয়া। ফলে ধর্মের পর্দা ভেদ করে নারীর নিতম্ব আর বুক হয়ে পড়ে হাজার বছরের জৈবিক ধর্ম।
তখন পুরুষের কামনা আর নারীর প্রদর্শনের সামনে আসে সামাজিক নিয়ম, ব্যক্তিগত রুচিবোধ। ব্যক্তিগত রুচিবোধ অবশ্যই সামাজিক নিয়মেরই অপভ্রংশ। তখনই নিয়ম নিয়মকে শত্রু মনে করে, আত্মরক্ষা আত্মহূতির কারন হয়ে দাঁড়ায়।
তাই অবশ্যই পদ্ধতি আমদানি করার আগে প্রায়োগিক জায়গা কতটুকু উর্বর সে বিবেচনাবোধ মাথায় রেখেই সামনের দিকে পদক্ষেপ ফেলতে হয়। তা না হলে সম্পদ নষ্ট, সময় নষ্ট এক অনিবার্য হিসাব হয়ে পড়ে।
যেমন :
ফাস্টফুডের জন্মদেশে, জন্মদোকানে বসার কোনো জায়গা নেই। অথচ এখানকার ফাস্টফুডের দোকানগুলোতে আলো-আধাঁরি ব্যবস্থা। যে ডিএনএ ঘণ্টার পর ঘণ্টা চায়ের দোকানে আড্ডা দিয়ে অভ্যস্ত সেই ডিএনএ যখন আলো-আধাঁরি সাইলেন্স স্যার স্যার পরিবেশ পায় তখন মন আর উঠতে চায় না। চলতে থাকে আড্ডা আর আড্ডা। সময়কে খেয়ে ফেলে অলসতা, অর্থচক্র নেমে আসে ভোগবাদে।
ইউক্লিপটাস কার্বন মনোঅক্সাইড (Co) ত্যাগ করে। আমাদের রক্তের হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন পরিবহন করে থাকে। মজার কথা হলো হিমোগ্লোবিনের কার্বন মনোঅক্সাইডের প্রতি আকর্ষণ বেশি। শরীরের যখন কার্বন মনোঅক্সাইড বেশি পরিবাহিত হয় তখন শ্বাসকষ্টসহ অনেক ধরনের জটিলতা তৈরি হয়। ইউক্লিপটাসের উপকারের কথা অস্বীকার করা যাবে না অবশ্যই। কিন্তু উপকার সময় এবং অবস্থান দ্বারা নির্ধারিত। তাই ইউক্লিপটাসকে এদেশের পাখি, ফুল, ফলের উপযোগী করে তোলার আগে আবশ্যিকভাবে নিরীক্ষাধর্মী প্রায়োগিক পরীক্ষার প্রয়োজন আছে। প্রায়োগিক পরীক্ষাই মূলত নৈতিকতার চিরায়ত শুদ্ধি।
হিলযুক্ত জুতা পায়ের সামনের অংশ থেকে পেছনের অংশকে দুই থেকে তিন ইঞ্চি উঁচু করে। এর প্রভাব গিয়ে পড়ে বুকে। ফলে বুক হাঁসের মতো সামনের দিকে ঝুলে থাকে, বুক যখন সামনের দিকে ঝুলে থাকে তখন এর একটি প্রভাব পড়ে কোমরে। কোমর তার স্বাভাবিক ব্যালেন্স হারায়। কোমর হেলেদুলে চলতে থাকে। নিতম্ব যেহেতু রাবারের মতো সেহেতু কোমরের চাপে নিতম্ব প্রশস্ত হয়ে পড়ে।
একদিকে বুক সামনের দিকে, অন্যদিকে নিতম্ব পেছনের দিকে রাবারের মতো স্প্রিং করে চলে। নিতম্ব আর বুকের দুলদুল তখন পুরুষের মনে ঝনঝনা শব্দ তৈরি করে। পুরুষ কামনার ঘরে বাঁধ দিয়ে রাখতে পারে না। কারণ জলের স্বভাব প্রবাহিত হওয়া। ফলে ধর্মের পর্দা ভেদ করে নারীর নিতম্ব আর বুক হয়ে পড়ে হাজার বছরের জৈবিক ধর্ম।
তখন পুরুষের কামনা আর নারীর প্রদর্শনের সামনে আসে সামাজিক নিয়ম, ব্যক্তিগত রুচিবোধ। ব্যক্তিগত রুচিবোধ অবশ্যই সামাজিক নিয়মেরই অপভ্রংশ। তখনই নিয়ম নিয়মকে শত্রু মনে করে, আত্মরক্ষা আত্মহূতির কারন হয়ে দাঁড়ায়।
তাই অবশ্যই পদ্ধতি আমদানি করার আগে প্রায়োগিক জায়গা কতটুকু উর্বর সে বিবেচনাবোধ মাথায় রেখেই সামনের দিকে পদক্ষেপ ফেলতে হয়। তা না হলে সম্পদ নষ্ট, সময় নষ্ট এক অনিবার্য হিসাব হয়ে পড়ে।
যেমন :
ফাস্টফুডের জন্মদেশে, জন্মদোকানে বসার কোনো জায়গা নেই। অথচ এখানকার ফাস্টফুডের দোকানগুলোতে আলো-আধাঁরি ব্যবস্থা। যে ডিএনএ ঘণ্টার পর ঘণ্টা চায়ের দোকানে আড্ডা দিয়ে অভ্যস্ত সেই ডিএনএ যখন আলো-আধাঁরি সাইলেন্স স্যার স্যার পরিবেশ পায় তখন মন আর উঠতে চায় না। চলতে থাকে আড্ডা আর আড্ডা। সময়কে খেয়ে ফেলে অলসতা, অর্থচক্র নেমে আসে ভোগবাদে।
ইউক্লিপটাস কার্বন মনোঅক্সাইড (Co) ত্যাগ করে। আমাদের রক্তের হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন পরিবহন করে থাকে। মজার কথা হলো হিমোগ্লোবিনের কার্বন মনোঅক্সাইডের প্রতি আকর্ষণ বেশি। শরীরের যখন কার্বন মনোঅক্সাইড বেশি পরিবাহিত হয় তখন শ্বাসকষ্টসহ অনেক ধরনের জটিলতা তৈরি হয়। ইউক্লিপটাসের উপকারের কথা অস্বীকার করা যাবে না অবশ্যই। কিন্তু উপকার সময় এবং অবস্থান দ্বারা নির্ধারিত। তাই ইউক্লিপটাসকে এদেশের পাখি, ফুল, ফলের উপযোগী করে তোলার আগে আবশ্যিকভাবে নিরীক্ষাধর্মী প্রায়োগিক পরীক্ষার প্রয়োজন আছে। প্রায়োগিক পরীক্ষাই মূলত নৈতিকতার চিরায়ত শুদ্ধি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন