আত্মপ্রচার। আত্মকে প্রচার।
দোষ + গুণ = আত্ম
কিন্তু আত্মপ্রচার বলতে আমরা কেবল ভালো কিছুর প্রচারকেই বুঝি। যা কিছু আমাদের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠে সেই প্রিয় কিছুর প্রচার করে বলতে চাই যে তোমাদের সমাজে আমিও পারি অথবা তোমাদের সমাজে আমারও উপযোগিতা রয়েছে কিংবা আমিও ভাই মিছিলের লোক।
তাই আজকের সমাজে আত্মপ্রচার মানে পরিকল্পিতভাবে নিজপ্রিয়তার প্রচার।
খাবারের টেবিলে বসে সেলফি তোলা এবং তা প্রচার করা এক প্রকার সামষ্টিক নিজপ্রিয়তার প্রচার।
মানুষ তো তাই প্রচার করে যা তার কাছে প্রিয় এবং আরাধ্য। এখনো আমাদের কাছে খাবার অতি আরাধ্য বিষয়। আরাধ্য বিষয়টি যখন আমাদের কাছে আসে তখন আমরা ঘটা করে জানাতে চাই যে আমরাও ভাই ভালো কিছু খেতে পারি। খাবার টেবিলটি এখনো আমাদের কাছে অন্যকে জানানোর বিষয়, প্রচারের বিষয়!
কারো বাসা বাড়িতে গেলেই, কিংবা অফিসে কিছুক্ষণের জন্য সৌজন্য সাক্ষাতে গেলেই তারা কী খাওয়া যায় এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তারা মনে করে, যে লোকটি তার কাছে এসেছে সে এক হাজার বছরের ক্ষুধা নিয়ে এসেছে। অর্থাৎ আমাদের প্রিয়-অপ্রিয় জায়গাগুলো এখনো খাবার টেবিলে ঘোরাঘুরি করে, আমাদের আত্মপ্রচার খুব বেশি জৈবিক।
আপনারাই তো বলেন আমরা আধুনিক, পোস্ট আধুনিক মানুষ!
কিন্তু প্রাগৈতিহাসিক মানুষের মতো এখনো আপনাদের মস্তিষ্কের চাকা খাবারকে কেন্দ্র করেই চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে পনেরো ঘণ্টা চলতে থাকে।
তাহলে বলেন তো আপনারা কি আধুনিক মানুষ, না আধুনিকতা একপ্রকার খাবারের নাম!?
দোষ + গুণ = আত্ম
কিন্তু আত্মপ্রচার বলতে আমরা কেবল ভালো কিছুর প্রচারকেই বুঝি। যা কিছু আমাদের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠে সেই প্রিয় কিছুর প্রচার করে বলতে চাই যে তোমাদের সমাজে আমিও পারি অথবা তোমাদের সমাজে আমারও উপযোগিতা রয়েছে কিংবা আমিও ভাই মিছিলের লোক।
তাই আজকের সমাজে আত্মপ্রচার মানে পরিকল্পিতভাবে নিজপ্রিয়তার প্রচার।
খাবারের টেবিলে বসে সেলফি তোলা এবং তা প্রচার করা এক প্রকার সামষ্টিক নিজপ্রিয়তার প্রচার।
মানুষ তো তাই প্রচার করে যা তার কাছে প্রিয় এবং আরাধ্য। এখনো আমাদের কাছে খাবার অতি আরাধ্য বিষয়। আরাধ্য বিষয়টি যখন আমাদের কাছে আসে তখন আমরা ঘটা করে জানাতে চাই যে আমরাও ভাই ভালো কিছু খেতে পারি। খাবার টেবিলটি এখনো আমাদের কাছে অন্যকে জানানোর বিষয়, প্রচারের বিষয়!
কারো বাসা বাড়িতে গেলেই, কিংবা অফিসে কিছুক্ষণের জন্য সৌজন্য সাক্ষাতে গেলেই তারা কী খাওয়া যায় এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তারা মনে করে, যে লোকটি তার কাছে এসেছে সে এক হাজার বছরের ক্ষুধা নিয়ে এসেছে। অর্থাৎ আমাদের প্রিয়-অপ্রিয় জায়গাগুলো এখনো খাবার টেবিলে ঘোরাঘুরি করে, আমাদের আত্মপ্রচার খুব বেশি জৈবিক।
আপনারাই তো বলেন আমরা আধুনিক, পোস্ট আধুনিক মানুষ!
কিন্তু প্রাগৈতিহাসিক মানুষের মতো এখনো আপনাদের মস্তিষ্কের চাকা খাবারকে কেন্দ্র করেই চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে পনেরো ঘণ্টা চলতে থাকে।
তাহলে বলেন তো আপনারা কি আধুনিক মানুষ, না আধুনিকতা একপ্রকার খাবারের নাম!?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন