কোনো একজন আমাকে বলেছিল তুমি আমার সাথে সুস্থ প্রেম করতে পারো না ; সাময়িকভাবে সুস্থ থাকার চেষ্টা করছো। আমি তখন বিশ্বাস করেনি। কারণ তোমাকে আমি বিশ্বাসের মানদণ্ডে কখনো পরিমাপ করেনি । বসিয়ে ছিলাম মনের কাবাঘরে যেখানে পূজা দিতাম চেতনথাকা প্রতিটি সময়। তুমি ছিলে আমার পূজার দেবী। চেতন অচেতনকে কন্ট্রোল করে, তাই অধিকাংশ সময় তুমি আমার চেতনহীন মনকে আচ্ছন্ন করে রেখেছো। হাইড্রোজেন হয়ে তোমার পাশে থেকেছি। তুমি বুঝতে পারোনি। কারণ আমিতো ভর নিয়ে হাজির হয়নি।
তুমিও আমার ঘুম ভাঙিয়ে বলতে
" পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ "
আমি বলতাম "না "
রাতে উঠে শেষ করে ফেলবো "
তুমি তখন বলতে " আমি বললাম পরীক্ষা ভালো হবে "
আমি তখন চোখের জলের মতো লাফিয়ে উঠতাম! বই নিয়ে বসতাম।
আর আমার এই বোকা মনটাকে বলতাম "হে মন, তুমি মধুর বিশ্বাসের সাথে প্রতারণা করো না, প্লিজ তুমি মনোযোগী হও "
মন তখন সুবোধ বালকের মতো আমার অনুশাষন মেনে চলতো। একটু অমনোযোগী হলেই ঘণ্টা তলার আওয়াজ এসে আমার মনের রাখালকে বলতো "সময় স্রোতের আনুগত্য সাহাবা "
আজ থেকে এমন কথামৃত মোবাইল বেয়ে আমার কানে আর আসবে না, আসলেও আমি গ্রহণ করতে পারবো না।
তোমার গানের একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলাম আমি! কখনো খুব করে বলা হয়নি। কারণ আমি জানতাম বলাতে থাকে আড়ম্বর, তাতে আন্তরিকতা ম্লান হয়ে যায়। আজকে দেখি তুমি প্রসংশা চেয়েছিলে খুব করে।
আরে মধু ,প্রসংশা তো মুখের ভাষা, অন্তরঙ্গ ভাষা অন্যরকম যা তোমাকে কাঁদাবে, হাসাবে, মাতাল করে পাগল করবে।
আজ তুমি আমাকে অসুস্থ করে চলে গেলে। আমি আর কোনো দিন সুস্থ হবো কিনা জানি না , আমার সাথে এইভাবে রাজনীতি না করলেও পারতে। সবার বিশ্বাস সত্য, মিথ্যা হলাম আমি, আমার সেই আম্রকুঞ্জের শীতলতা।
ভালোবাসা পাঠ্য বইয়ে পাওয়া যায় না, তাই ভালোবাসা কী তোমার জানা হয়ে উঠেনি! পাঠ্য বইয়ের দুই - চারটি নিয়মে আমাকে বোঝার চেষ্টা করেছো! তুমি তাতে সফলও হলে!
আমি বিফল, পরাজিত সৈনিক, আমার মনের মাংসগুলো তোমার রান্নার উপযোগী করে তুলতে পারিনি!
তোমার স্মৃতির ডাস্টবিনে আজ থেকে আমি পরিত্যক্ত আবর্তন।
তোমার মনে অনেক ঋতু আসবে, ভৌগলিক বিশেষ সুবিধার কারণে আমার মনে ঋতু একটিই -- মধুপর্ণা! তাকে ধারণ করেছি, আর ধারণকৃত বিষয় প্রকাশ করা যায় না, প্রকাশ করতে গেলে মূলের সুর সফলভাবে বিধ্বস্ত হয়।
কারণহীন বালক-বালিকা আমরা। কারণ ছাড়া একসাথে হয়েছিলাম। যখন আমাদের পথ চলায় কারণ চলে আসলো তখনই আমরা হয়ে গেলাম অধ্যাপকের মতো সমালোচক।
কিন্তু ভালোবাসা তো সৃজনশীল। সমালোচকের অনুপ্রবেশে সেখানে নেই। সমালোচনা ছায়া নিয়ে কথা বলে আর সৃষ্টি মূলস্রোতে বিকশিত হয়। আজ আমরা মূলের স্বাদ থেকে চিরতরে বঞ্চিত।
আজ চেয়ে দেখো তোমার চারপাশের মানুষগুলো কত সত্য! কত সত্য হৃদয় হরণ রোড আর কবি সুপ্রভাত যে তোমাকে বলেছিল কবিতা চাপা দিবে। তাদের নিয়ে বেচেঁ থাকো, সংসারী হও,ভালোই তো থাকতে চেয়েছো, ভালো থাকবেই!
আমিও প্রার্থনা করি আমার কষ্টের দ্বিগুণ তুমি সুখী হও!
শোনো আশ্রমকন্যা,
রতন পল্লীতে এঁটো গ্রহের সাথে প্রতিদিন আমাকে দেখতে পাবে। তখনো যদি কখনো তোমার কাঁচকলা চোখ আমার চৈত্যশরীরে আটকে যায় চোখটা বাড়িয়ে দিও, আবেগের সুতোয় মনের মিশিনে সেলাই করে নিব।
তুমিও আমার ঘুম ভাঙিয়ে বলতে
" পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ "
আমি বলতাম "না "
রাতে উঠে শেষ করে ফেলবো "
তুমি তখন বলতে " আমি বললাম পরীক্ষা ভালো হবে "
আমি তখন চোখের জলের মতো লাফিয়ে উঠতাম! বই নিয়ে বসতাম।
আর আমার এই বোকা মনটাকে বলতাম "হে মন, তুমি মধুর বিশ্বাসের সাথে প্রতারণা করো না, প্লিজ তুমি মনোযোগী হও "
মন তখন সুবোধ বালকের মতো আমার অনুশাষন মেনে চলতো। একটু অমনোযোগী হলেই ঘণ্টা তলার আওয়াজ এসে আমার মনের রাখালকে বলতো "সময় স্রোতের আনুগত্য সাহাবা "
আজ থেকে এমন কথামৃত মোবাইল বেয়ে আমার কানে আর আসবে না, আসলেও আমি গ্রহণ করতে পারবো না।
তোমার গানের একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলাম আমি! কখনো খুব করে বলা হয়নি। কারণ আমি জানতাম বলাতে থাকে আড়ম্বর, তাতে আন্তরিকতা ম্লান হয়ে যায়। আজকে দেখি তুমি প্রসংশা চেয়েছিলে খুব করে।
আরে মধু ,প্রসংশা তো মুখের ভাষা, অন্তরঙ্গ ভাষা অন্যরকম যা তোমাকে কাঁদাবে, হাসাবে, মাতাল করে পাগল করবে।
আজ তুমি আমাকে অসুস্থ করে চলে গেলে। আমি আর কোনো দিন সুস্থ হবো কিনা জানি না , আমার সাথে এইভাবে রাজনীতি না করলেও পারতে। সবার বিশ্বাস সত্য, মিথ্যা হলাম আমি, আমার সেই আম্রকুঞ্জের শীতলতা।
ভালোবাসা পাঠ্য বইয়ে পাওয়া যায় না, তাই ভালোবাসা কী তোমার জানা হয়ে উঠেনি! পাঠ্য বইয়ের দুই - চারটি নিয়মে আমাকে বোঝার চেষ্টা করেছো! তুমি তাতে সফলও হলে!
আমি বিফল, পরাজিত সৈনিক, আমার মনের মাংসগুলো তোমার রান্নার উপযোগী করে তুলতে পারিনি!
তোমার স্মৃতির ডাস্টবিনে আজ থেকে আমি পরিত্যক্ত আবর্তন।
তোমার মনে অনেক ঋতু আসবে, ভৌগলিক বিশেষ সুবিধার কারণে আমার মনে ঋতু একটিই -- মধুপর্ণা! তাকে ধারণ করেছি, আর ধারণকৃত বিষয় প্রকাশ করা যায় না, প্রকাশ করতে গেলে মূলের সুর সফলভাবে বিধ্বস্ত হয়।
কারণহীন বালক-বালিকা আমরা। কারণ ছাড়া একসাথে হয়েছিলাম। যখন আমাদের পথ চলায় কারণ চলে আসলো তখনই আমরা হয়ে গেলাম অধ্যাপকের মতো সমালোচক।
কিন্তু ভালোবাসা তো সৃজনশীল। সমালোচকের অনুপ্রবেশে সেখানে নেই। সমালোচনা ছায়া নিয়ে কথা বলে আর সৃষ্টি মূলস্রোতে বিকশিত হয়। আজ আমরা মূলের স্বাদ থেকে চিরতরে বঞ্চিত।
আজ চেয়ে দেখো তোমার চারপাশের মানুষগুলো কত সত্য! কত সত্য হৃদয় হরণ রোড আর কবি সুপ্রভাত যে তোমাকে বলেছিল কবিতা চাপা দিবে। তাদের নিয়ে বেচেঁ থাকো, সংসারী হও,ভালোই তো থাকতে চেয়েছো, ভালো থাকবেই!
আমিও প্রার্থনা করি আমার কষ্টের দ্বিগুণ তুমি সুখী হও!
শোনো আশ্রমকন্যা,
রতন পল্লীতে এঁটো গ্রহের সাথে প্রতিদিন আমাকে দেখতে পাবে। তখনো যদি কখনো তোমার কাঁচকলা চোখ আমার চৈত্যশরীরে আটকে যায় চোখটা বাড়িয়ে দিও, আবেগের সুতোয় মনের মিশিনে সেলাই করে নিব।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন