তোমার কষ্ট আমাকে কষ্ট দেয়। জানিনা কি কষ্ট বহন করে তুমি জীবনবাহন চালিয়ে যাচ্ছ। তোমার কষ্টের অংশীদার হবো এই যোগ্যতা আমার নেই। তবে তুমি ভালো থাকো এতটুকু আশা করতে পারি। গাছের পাতা যখন ঝরাপাতা তখন জীবনের হিসেব মিলিয়ে আর কি হবে?
চোখের সামনের কয়েকটি দৃশ্য আমার মনে ভাসমান সিনেমা। সময় পেলে সিনেমাঘরে একটু অলস সময় কাটায়।
তুমি এতো ছেলের সাথে হাঁটো কেন? আমাদের সমাজ বিষয়টি ভালো ভাবে দেখেনা। তাদের নিজস্ব ব্যাখ্যা থাকতে পারে। আমিও ভালো ভাবে নিতে পারিনা। কারণ ছেলেদের আমার চেনা। ছেলেরা মেয়েদের বন্ধু ভাবতে পারে না, মাংস ভাবে।
এইতো একটু আগে এক কবি ফোন দিল। জিজ্ঞেস করলো আমি ভালো আছি কিনা। আমি জানি সে আজকে আমার কুশল জিজ্ঞেস করার জন্য ফোন দেয়নি। কথার শেষ পর্যায়ে প্রমাণ হলো।প্রথমে জিজ্ঞেস করলো আবৃত্তির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস কেমন হলো। তারপর আসল কথা। সুনসান সুন্দরী কোনো নারী আছি কিনা। আমি স্বাভাবিক হাসিতে বুঝালাম আছে তবে চাষাবাদযোগ্য নয়। কবি পৃথিবীর হাসি মুখে জমা করে আমাকে নিশ্চিত করলো " তৈরি করে নিবে "।
ভাবো, যারা সভ্যতা তৈরি করবে তারাও সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগের ডাইনোসর। আর তুমি যাদের সাথে হাঁটো তারা তো পুরাতন ধ্যানে -ধারণাকে পোষাক বানিয়ে হাঁটে!
জানি, তুমি একটি ছেলেকে খোঁজ যে তোমার ছোট্ট অনুভূতিগুলোর মূল্য বুঝবে। কিন্তু কাকের বাসায় ডিম রাখবে এমন কোকিল তুমি নও। তুমি জানো না তোমার পূর্বসুরী মহুয়া ছোট কালে ডাকাতি হয়, নার্গিস জাতীয় কবির ভাষাফাঁদে পড়ে হয় প্রতারিত, কাদম্বরী নর্তকীদের মতোও মূল্যায়িত হয়নি। শুনেছিলাম ইতিহাসের বড় শিক্ষা-- কেউ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না। তোমার কাছে তার প্রায়োগিক অবয়ব দেখতে পেলাম।
কাল সারারাত খুব বৃষ্টি ছিল। ইচ্ছে হচ্ছিল এক অঞ্জলি বৃষ্টি তোমার আমানতে রেখে আসি। আর বলে আসি মেঘের মতো গলতে পারলে বৃষ্টি হওয়া যায়। আর বৃষ্টিরই কেবল ক্ষমতা আছে পৃথিবী দেখার।
গলে যাবে মহাকালের পাতায়? সময়ের আগুন অপেক্ষা করে আছে! তুমি তো আগুন চিন না, বাতাসে ঘর-সংসার।
বাতাসবিক্ষুব্ধ কাঁচা লেবুপানি তোমার ঘরে আসে ,তুমি সময়ের নৃত্যে বাকবাকুম করতে থাকো। আর কলাপাতায় খোঁজ কর লেবুর রস। তাহলে কি ধরে নিবে তোমার ভাষারক্তে লালিত সেই বীজ তাড়িত করে যখন-তখন
মাছ হাও হিং জাগুর,লাং দর সবার ঠাহুর
চোখের সামনের কয়েকটি দৃশ্য আমার মনে ভাসমান সিনেমা। সময় পেলে সিনেমাঘরে একটু অলস সময় কাটায়।
তুমি এতো ছেলের সাথে হাঁটো কেন? আমাদের সমাজ বিষয়টি ভালো ভাবে দেখেনা। তাদের নিজস্ব ব্যাখ্যা থাকতে পারে। আমিও ভালো ভাবে নিতে পারিনা। কারণ ছেলেদের আমার চেনা। ছেলেরা মেয়েদের বন্ধু ভাবতে পারে না, মাংস ভাবে।
এইতো একটু আগে এক কবি ফোন দিল। জিজ্ঞেস করলো আমি ভালো আছি কিনা। আমি জানি সে আজকে আমার কুশল জিজ্ঞেস করার জন্য ফোন দেয়নি। কথার শেষ পর্যায়ে প্রমাণ হলো।প্রথমে জিজ্ঞেস করলো আবৃত্তির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস কেমন হলো। তারপর আসল কথা। সুনসান সুন্দরী কোনো নারী আছি কিনা। আমি স্বাভাবিক হাসিতে বুঝালাম আছে তবে চাষাবাদযোগ্য নয়। কবি পৃথিবীর হাসি মুখে জমা করে আমাকে নিশ্চিত করলো " তৈরি করে নিবে "।
ভাবো, যারা সভ্যতা তৈরি করবে তারাও সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগের ডাইনোসর। আর তুমি যাদের সাথে হাঁটো তারা তো পুরাতন ধ্যানে -ধারণাকে পোষাক বানিয়ে হাঁটে!
জানি, তুমি একটি ছেলেকে খোঁজ যে তোমার ছোট্ট অনুভূতিগুলোর মূল্য বুঝবে। কিন্তু কাকের বাসায় ডিম রাখবে এমন কোকিল তুমি নও। তুমি জানো না তোমার পূর্বসুরী মহুয়া ছোট কালে ডাকাতি হয়, নার্গিস জাতীয় কবির ভাষাফাঁদে পড়ে হয় প্রতারিত, কাদম্বরী নর্তকীদের মতোও মূল্যায়িত হয়নি। শুনেছিলাম ইতিহাসের বড় শিক্ষা-- কেউ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না। তোমার কাছে তার প্রায়োগিক অবয়ব দেখতে পেলাম।
কাল সারারাত খুব বৃষ্টি ছিল। ইচ্ছে হচ্ছিল এক অঞ্জলি বৃষ্টি তোমার আমানতে রেখে আসি। আর বলে আসি মেঘের মতো গলতে পারলে বৃষ্টি হওয়া যায়। আর বৃষ্টিরই কেবল ক্ষমতা আছে পৃথিবী দেখার।
গলে যাবে মহাকালের পাতায়? সময়ের আগুন অপেক্ষা করে আছে! তুমি তো আগুন চিন না, বাতাসে ঘর-সংসার।
বাতাসবিক্ষুব্ধ কাঁচা লেবুপানি তোমার ঘরে আসে ,তুমি সময়ের নৃত্যে বাকবাকুম করতে থাকো। আর কলাপাতায় খোঁজ কর লেবুর রস। তাহলে কি ধরে নিবে তোমার ভাষারক্তে লালিত সেই বীজ তাড়িত করে যখন-তখন
মাছ হাও হিং জাগুর,লাং দর সবার ঠাহুর
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন