ব্যক্তি প্রথমত ব্যক্তি। তারপর ব্যক্তি হয়ে উঠে সমাজ। অসংখ্য ব্যক্তির একক জায়গা সমাজ। একক ব্যক্তি কখনো সমাজ হয়ে উঠতে পারেনা তবে সামাজিক হয়ে উঠার সম্ভাবনা সমাজ তৈরি করে রাখে।
আর এই কারনে ব্যক্তির স্বকীয়তা যতবেশী বিকাশমান, ব্যক্তির একা অর্থাৎ অসামাজিক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ততবেশী।
তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে, সমাজ কী ব্যক্তির আপোষী মনোভাবের কাট পেস্ট?
অবশ্যই।
সমাজ কখনো একটি আস্ত ব্যক্তিকে গ্রহণ করতে পারেনা। ব্যক্তিগুণের কমন সংখ্যার ফলাফল আমাদের চিরচেনা, সদা প্রচলিত সমাজ।
সমাজের গ্রহণ ক্ষমতা সসীম। আর ব্যক্তির ধারণ এবং প্রদান ক্ষমতা অসীম। তাইতো কার্যত কারনে সমাজকে সুযোগ ব্যয়ের ধারণা মেনে চলতে হয়। আর ব্যক্তিকে মেনে চলতে হয় কাঁটা-বাছা নীতি।
চোখে দেখার মতো ঘটনা হলো, সমাজ আর ব্যক্তির দ্বন্দ্ব ব্যক্তিরই তৈরি। তাই ব্যক্তি বিকশিত হয় আগে, সমাজ ব্যক্তির বিকাশমান রূপকে শিশুর মতো অনুকরণ করে।
তাহলে সমাজ কেন?
সমাজ যৌথ। যৌথ হওয়ার কারণে শক্তিশালী। শক্তিশালী লিটলবয় দুর্বল হিরোসিমাকে ধবংস করবে স্বাভাবিক। ধবংসের গর্ভে থাকে সৃষ্টির প্রমত্তা উচ্ছ্বাস। ডাল আর চালের সমন্বয় সাধনের আয়োজনের কথাও ভুলার নয়। তাছাড়া ব্যক্তির কাছে তার পৃথিবীই শেষ কথা নয়, প্রাণিপৃথিবী বলে বিশাল এক জগৎ(আংশিক জানায়, অধিকাংশ অজানায়) থেকে যায়, তখনই ব্যক্তির ভাবী সঙ্কটাপন্ন মুহুর্তের কথা মনে পড়ে। মনে পড়ে বিধায়, বীর্যবান ব্যক্তি সমাজে এসে অসহায় হয়ে পড়ে, অসহায় হয়েও শেষ পর্যন্ত সমাজের কথা বলে।
আর এই কারনে ব্যক্তির স্বকীয়তা যতবেশী বিকাশমান, ব্যক্তির একা অর্থাৎ অসামাজিক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ততবেশী।
তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে, সমাজ কী ব্যক্তির আপোষী মনোভাবের কাট পেস্ট?
অবশ্যই।
সমাজ কখনো একটি আস্ত ব্যক্তিকে গ্রহণ করতে পারেনা। ব্যক্তিগুণের কমন সংখ্যার ফলাফল আমাদের চিরচেনা, সদা প্রচলিত সমাজ।
সমাজের গ্রহণ ক্ষমতা সসীম। আর ব্যক্তির ধারণ এবং প্রদান ক্ষমতা অসীম। তাইতো কার্যত কারনে সমাজকে সুযোগ ব্যয়ের ধারণা মেনে চলতে হয়। আর ব্যক্তিকে মেনে চলতে হয় কাঁটা-বাছা নীতি।
চোখে দেখার মতো ঘটনা হলো, সমাজ আর ব্যক্তির দ্বন্দ্ব ব্যক্তিরই তৈরি। তাই ব্যক্তি বিকশিত হয় আগে, সমাজ ব্যক্তির বিকাশমান রূপকে শিশুর মতো অনুকরণ করে।
তাহলে সমাজ কেন?
সমাজ যৌথ। যৌথ হওয়ার কারণে শক্তিশালী। শক্তিশালী লিটলবয় দুর্বল হিরোসিমাকে ধবংস করবে স্বাভাবিক। ধবংসের গর্ভে থাকে সৃষ্টির প্রমত্তা উচ্ছ্বাস। ডাল আর চালের সমন্বয় সাধনের আয়োজনের কথাও ভুলার নয়। তাছাড়া ব্যক্তির কাছে তার পৃথিবীই শেষ কথা নয়, প্রাণিপৃথিবী বলে বিশাল এক জগৎ(আংশিক জানায়, অধিকাংশ অজানায়) থেকে যায়, তখনই ব্যক্তির ভাবী সঙ্কটাপন্ন মুহুর্তের কথা মনে পড়ে। মনে পড়ে বিধায়, বীর্যবান ব্যক্তি সমাজে এসে অসহায় হয়ে পড়ে, অসহায় হয়েও শেষ পর্যন্ত সমাজের কথা বলে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন