লিখতে গেলে হাত থেমে যায়, বলতে গেলে মুখ নেমে আসে শব্দের নিচে, মনে মনে তুমি বাজে অবিরাম অবিরত।
ভালো আছো জেনেও ভালো থাকতে পারি না কেন? ভালো রাখার মতো মহৎপ্রান এখনো জমা হয়নি আশার কানায় কানায়, তাইতো এতো তাড়াহুড়ো বড্ড বেয়াড়া আড্ডা জমায় ইচ্ছেঘুড়ির হাত ধরে।
এখনি বলে দিতে পারি সব কথা-- তুমি ছাড়া লায়লী মজনু তাজমহল শাজাহান যমুনা নদী সব বৃথা, একমাত্র তুমি ছাড়া সব বৃথা। কিন্তু বলতে পারি না কোনো কথা, আমার কোনো শব্দ অনুবাদ করতে পারে না মনের সেই উজান ভাটি -- তুমি ছাড়া সব বৃথা!
নদী কেমন করে পলি খেয়ে খেয়ে চর জাগায় দেখেছি। আমি মেঘনার ছেলে। দেখেছি চর কেমন করে গিলে খায় জলের দামাল। দেখেছি। আমি মেঘনার ছেলে। দেখেনি কেমন করে আমার হৃদয়ে জমা হলে তুমিপলি, টের পাইনি কেমন করে তুমিপলি মিশে গেলে সময়জলে। কত অদেখা জীবনের মতো আয়ু নিয়ে মানুষের হৃদয়ে থেকে যায় ইতিহাস জানে না, জানে না সন্ন্যাসব্রত পথের হেয়ালি।
এই তো দেখছি, অলকানন্দার হলুদ হাসি লেপ্টে আছে তোমার ঠোঁটের ক্যানভাসে, মুখে আছে জলরঙে মনতালের ঢেউ। আমার মতো বিরক্ত করবে আছে নাকি কেউ? থাকলেও থাকতে পারে না। চাপ পড়লে খুলে যায় পুরাতন সব মুখ-- চার নাম্বার গেইট, তালাপড়া বুক স্টল। সব, একদম সব।
আকাশেরও চোখ আছে নিজেকে দেখার, পুরাতন আশার নিচে খুচরো বাতাস খেলা করে দিনরাত। অনেক রাত। এখন অনেক রাত। এখনই ঘুমানোর মতো রাত। তুমি কী ঘুমিয়ে গেছো আমার অনেক আগে? নইলে এখনি বলে দাও আলোর নির্ধারিত পরিমান যা দূর করবে সমস্ত অন্ধকার-- চোখের সামনে থেকে মনের ভেতরের সব ফুটপাত।
তোমার ছায়ার ফুটপাতে খুঁজে বেড়াই-- দেখতে কী পাও, শুনতে কী পাও? আমাকে জিতে নাও, তোমার জয়কে আমি জিতে নিব একদিন
ভালো আছো জেনেও ভালো থাকতে পারি না কেন? ভালো রাখার মতো মহৎপ্রান এখনো জমা হয়নি আশার কানায় কানায়, তাইতো এতো তাড়াহুড়ো বড্ড বেয়াড়া আড্ডা জমায় ইচ্ছেঘুড়ির হাত ধরে।
এখনি বলে দিতে পারি সব কথা-- তুমি ছাড়া লায়লী মজনু তাজমহল শাজাহান যমুনা নদী সব বৃথা, একমাত্র তুমি ছাড়া সব বৃথা। কিন্তু বলতে পারি না কোনো কথা, আমার কোনো শব্দ অনুবাদ করতে পারে না মনের সেই উজান ভাটি -- তুমি ছাড়া সব বৃথা!
নদী কেমন করে পলি খেয়ে খেয়ে চর জাগায় দেখেছি। আমি মেঘনার ছেলে। দেখেছি চর কেমন করে গিলে খায় জলের দামাল। দেখেছি। আমি মেঘনার ছেলে। দেখেনি কেমন করে আমার হৃদয়ে জমা হলে তুমিপলি, টের পাইনি কেমন করে তুমিপলি মিশে গেলে সময়জলে। কত অদেখা জীবনের মতো আয়ু নিয়ে মানুষের হৃদয়ে থেকে যায় ইতিহাস জানে না, জানে না সন্ন্যাসব্রত পথের হেয়ালি।
এই তো দেখছি, অলকানন্দার হলুদ হাসি লেপ্টে আছে তোমার ঠোঁটের ক্যানভাসে, মুখে আছে জলরঙে মনতালের ঢেউ। আমার মতো বিরক্ত করবে আছে নাকি কেউ? থাকলেও থাকতে পারে না। চাপ পড়লে খুলে যায় পুরাতন সব মুখ-- চার নাম্বার গেইট, তালাপড়া বুক স্টল। সব, একদম সব।
আকাশেরও চোখ আছে নিজেকে দেখার, পুরাতন আশার নিচে খুচরো বাতাস খেলা করে দিনরাত। অনেক রাত। এখন অনেক রাত। এখনই ঘুমানোর মতো রাত। তুমি কী ঘুমিয়ে গেছো আমার অনেক আগে? নইলে এখনি বলে দাও আলোর নির্ধারিত পরিমান যা দূর করবে সমস্ত অন্ধকার-- চোখের সামনে থেকে মনের ভেতরের সব ফুটপাত।
তোমার ছায়ার ফুটপাতে খুঁজে বেড়াই-- দেখতে কী পাও, শুনতে কী পাও? আমাকে জিতে নাও, তোমার জয়কে আমি জিতে নিব একদিন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন