ফেনী নদী। ফেনী নদীর মায়ের বাড়ি ত্রিপুরার পর্বত। মায়ের বাড়ি থেকে সে বাবার বাড়ি বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। ফেনী নদী থেকে ফেনী জেলার নামকরন। মুহুরী নদী আবার ছোট ফেনী নদী নামে লোকালয়ে পরিচিত।
ফেনী জেলার অন্তরে মহিপাল এলাকায় ধপধপ করছে বিজয় সিংহ দীঘি। আয়তন ৩৭.৫৭ একর। রাজা বিজয় সেন অত্যন্ত আরাম করে এই দীঘি খনন করেছিলেন।
এই দিঘীর খনন নিয়ে অনেক কিংবদন্তী প্রচলতি রয়েছে লোকালয়ে। যে জ্বিনদের সহযোগিতায় এই দীঘি রাজা খনন করেছিলেন তাদের কেউ কেউ এখনো এই দীঘির আশেপাশে অবস্থান করে বলে অনেকের মতামত।
বিজয় সিংহ দীঘি রাতের বেলা একরকম, সকাল বেলা আরেক রকম, বিকাল বেলা আবার অন্য রকম। প্রত্যেক সময়ে প্রত্যেক মুহূর্তদৃশ্য লক্ষ করা যায় তার শরীর অবয়বে।
এই দীঘির চারপাশে রয়েছে কবর। বৃষ্টির জলে কবরের মাটি দীঘির জলে এসে পড়ে। তাই দীঘির জলকে হাড়ধোয়া জল বললে ভুল হবে না। তবে এই বিজয় সিংহ দীঘির প্রধান আকর্ষন কাকডাকা নীরবতা, অন্ধকারমাখা তরলতা, সূর্যমাখা প্রিয়তা।
ফেনী জেলার অন্তরে মহিপাল এলাকায় ধপধপ করছে বিজয় সিংহ দীঘি। আয়তন ৩৭.৫৭ একর। রাজা বিজয় সেন অত্যন্ত আরাম করে এই দীঘি খনন করেছিলেন।
এই দিঘীর খনন নিয়ে অনেক কিংবদন্তী প্রচলতি রয়েছে লোকালয়ে। যে জ্বিনদের সহযোগিতায় এই দীঘি রাজা খনন করেছিলেন তাদের কেউ কেউ এখনো এই দীঘির আশেপাশে অবস্থান করে বলে অনেকের মতামত।
বিজয় সিংহ দীঘি রাতের বেলা একরকম, সকাল বেলা আরেক রকম, বিকাল বেলা আবার অন্য রকম। প্রত্যেক সময়ে প্রত্যেক মুহূর্তদৃশ্য লক্ষ করা যায় তার শরীর অবয়বে।
এই দীঘির চারপাশে রয়েছে কবর। বৃষ্টির জলে কবরের মাটি দীঘির জলে এসে পড়ে। তাই দীঘির জলকে হাড়ধোয়া জল বললে ভুল হবে না। তবে এই বিজয় সিংহ দীঘির প্রধান আকর্ষন কাকডাকা নীরবতা, অন্ধকারমাখা তরলতা, সূর্যমাখা প্রিয়তা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন