বুধবার, ১২ মার্চ, ২০১৪

আয়নামানুষ

আয়না দেখে, দেখায়। ততটা দেখে না, যতটা দেখা যায়। ততটুকু দেখায় না যতটুকু দেখানো প্রয়োজন। আয়নাও স্বার্থপর। আংশিক ভোগবাদীও বটে ।
 আয়নার শরীরে মানুষের ছায়া পড়ে। আয়না তখন আয়নামানুষ। আর আয়নামানুষ এখন পর্যন্ত আধুনিক নেতা। নিজের মতো করে প্রভাবিত করছে যুগ টু যুগ, কাল টু কাল। সবার নিউরন ফাকি দিয়ে তৈরি করেছে ঐতিহ্যবাহী সিদ্ধান্তের জগৎ --সেই নাকি "আমি"! মানুষের আস্ত অবয়ব।
কিন্তু পোষা বিড়ালটি আয়নার সামনে শিকারি হয়ে উঠে। যুদ্ধপ্লাবন নেমে আসে তার চোখে। আয়নাবিড়াল কখনো তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হতে পারেনি। ক্লান্তির জন্মপূর্ব তার সংগ্রাম। শেষে দুজন দুপথে দুভাবে। কোনো প্রকার আপোষ নেই।
ওয়াও! আমরা মানুষ, চাহাত রঞ্জিত চশমা। ঘরে ঘরে মোকারাতে কালো কালো চশমা।
আর ইতর বেড়ালটি এখনো নিজেকে খোঁজে নিজের ভেতর, যন্ত্রদানব কিংবা আসমানে নয় 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন