তোমার বেড়ালটা খুব সুন্দর। চোখের পকেটে প্রিয় কোনো চিঠি রাখবার মতো সুন্দর। তোমার খোঁপার দোলনচাঁপা ফুলের মতো সুন্দর। বিশেষ করে তার চোখ এবং কান। তার শরীর সাদা মেঘের মতো, মানে কাঁশবনে পলাতক কোনো ফুলের মতো।
তার নাম কিন্তু চন্দ্রাবতী কিংবা রাধা রেখো না, তাহলে তাকে সারা জীবন মানুষের সাথে থাকতে হবে। কোনো মানুষ কোনো মানুষের সাথে থাকতে চায় না সমগ্র জীবন। কেউ কেউ থাকে। তবে খুব কষ্টে। বিড়াল বিড়ালের সাথে থেকে সুখ রচনা করে, সুখ পায়।
বিড়াল কেন কষ্ট করবে?
বেড়ালপরিবারে কোনো কৃষ্ণ নেই যাকে মথুরা জয় করতে হয় রাধাকে বিরহ রাজ্যের রানী করে, বেড়ালের দেশে কোনো ফুলেশ্বরী নদী নেই যেখানে প্রেমিক প্রেমিকা সলিলসমাধি নেয়, তাদের চোখে আছে কিছু চাওয়া কিছু চাওয়ার মতো পাওয়া।
আদর পেলে বেড়াল কান খাড়া করে। তখন তাকে খরগোস খরগোস লাগে। আদর পেলে বেড়ালের চোখে দেখা দেয় মেঘফুল-- কন্ঠে নামে মিউ মিউ প্রেমগর্জন। ঠিক তখনই বিড়াল তার অভ্যাসগত সঙ্গীকে খুঁজে। সঙ্গী হয়তো তার ডাক শুনতে পাই হয়তো পাই না। হয়তো মানুষাসুর তাদের সুর ব্যঞ্জনার পথে লঙ্কারাবন হয়ে দাঁড়ায়। তাই বলছি তার নাম মলুয়া কিংবা সীতা রেখো না। তার নাম রেখো বেহুলা। বেহুলা অন্তত প্রেমিককে নিয়ে যৌথভাবে বাঁচার জন্য যুদ্ধ করতে জানে ....
তার নাম কিন্তু চন্দ্রাবতী কিংবা রাধা রেখো না, তাহলে তাকে সারা জীবন মানুষের সাথে থাকতে হবে। কোনো মানুষ কোনো মানুষের সাথে থাকতে চায় না সমগ্র জীবন। কেউ কেউ থাকে। তবে খুব কষ্টে। বিড়াল বিড়ালের সাথে থেকে সুখ রচনা করে, সুখ পায়।
বিড়াল কেন কষ্ট করবে?
বেড়ালপরিবারে কোনো কৃষ্ণ নেই যাকে মথুরা জয় করতে হয় রাধাকে বিরহ রাজ্যের রানী করে, বেড়ালের দেশে কোনো ফুলেশ্বরী নদী নেই যেখানে প্রেমিক প্রেমিকা সলিলসমাধি নেয়, তাদের চোখে আছে কিছু চাওয়া কিছু চাওয়ার মতো পাওয়া।
আদর পেলে বেড়াল কান খাড়া করে। তখন তাকে খরগোস খরগোস লাগে। আদর পেলে বেড়ালের চোখে দেখা দেয় মেঘফুল-- কন্ঠে নামে মিউ মিউ প্রেমগর্জন। ঠিক তখনই বিড়াল তার অভ্যাসগত সঙ্গীকে খুঁজে। সঙ্গী হয়তো তার ডাক শুনতে পাই হয়তো পাই না। হয়তো মানুষাসুর তাদের সুর ব্যঞ্জনার পথে লঙ্কারাবন হয়ে দাঁড়ায়। তাই বলছি তার নাম মলুয়া কিংবা সীতা রেখো না। তার নাম রেখো বেহুলা। বেহুলা অন্তত প্রেমিককে নিয়ে যৌথভাবে বাঁচার জন্য যুদ্ধ করতে জানে ....
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন